‘সংস্কারের জন্য যতক্ষণ লাগে ততক্ষণ ক্ষমতায় থাকুন’

দ্য ডেইলি স্টারের প্রথম পাতার খবর, ‘Stay in power as long as it takes for reforms’ অর্থাৎ, ‘সংস্কারের জন্য যতক্ষণ লাগে ততক্ষণ ক্ষমতায় থাকুন’।

প্রতিবেদনে ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অফ গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (বিআইজিডি) সমীক্ষার তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

দুই হাজার ৩৬৩ জনের উপর করা জরিপে দেখা গেছে ৮১ শতাংশ চান সংস্কার না হওয়া পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সরকার টিকে থাকুক।

২২শে আগস্ট থেকে দোসরা সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ফোনে নেওয়া সাক্ষাতকারে, কমপক্ষে ৪৭ শতাংশ উত্তরদাতা বলেছেন যে অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ দুই বছর বা তার বেশি হওয়া উচিত এবং ৩৫ শতাংশ বলেছেন এটি এক বছর বা তার কম হওয়া উচিত।

মাত্র ১৩ শতাংশ বলেছেন যে সরকারের অবিলম্বে নির্বাচন করা উচিত এবং ক্ষমতা হস্তান্তর করা উচিত।

আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে রবিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে জরিপের ফলাফল উপস্থাপন করা হয়।

রাজনীতির কথা বললে ৭১ শতাংশ উত্তরদাতা বলেছেন, তারা মনে করেন যে দেশ সঠিক পথে রয়েছে।

বিআইজিডি গত বছরও একই রকম একটি সমীক্ষা করেছিল এবং তখন ৪১ শতাংশের মতামত ছিল যে দেশটি সঠিক পথে রয়েছে।

সমকালের প্রধান শিরোনাম, ‘অর্থনৈতিক সংস্কারে পাশে থাকতে চায় যুক্তরাষ্ট্র’। এ খবরে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম অগ্রাধিকার অর্থনৈতিক সংস্কার।

এ প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশের পাশে থাকতে এবং একসঙ্গে কাজ করে যেতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। সংস্কারের বিষয়ে যেসব খাত চিহ্নিত করা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্র সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে।

এদিকে রাষ্ট্র পুনর্গঠন এবং বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা চেয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

মার্কিন অর্থ দপ্তরের সহকারী আন্ডার সেক্রেটারি ব্রেন্ট নেইম্যানের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের প্রতিনিধি দলটি সকাল থেকে প্রধান উপদেষ্টাসহ বিভিন্ন উপদেষ্টা এবং কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠক করে।

মার্কিন কর্মকর্তারা বলেন, তারা অন্তর্বর্তী সরকার পরিচালিত সংস্কারের জন্য প্রযুক্তিগত এবং আর্থিক সহায়তা দিতে আগ্রহী।

বৈঠকে বাংলাদেশকে ২০ কোটি ডলারের বেশি উন্নয়ন সহযোগিতা দিতে অন্তর্বর্তী সরকার ও ইউনাইটেড স্টেটস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্টের (ইউএসএআইডি) মধ্যে ‘ডেভেলপমেন্ট অবজেক্টিভ গ্রান্ট অ্যাগ্রিমেন্ট (ডিওএজি)’-এর ষষ্ঠ সংশোধনী সই হয়েছে।

আজ বেশিরভাগ পত্রিকার প্রধান শিরোনাম জুড়ে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদের সাথে উপদেষ্টাদের বৈঠক প্রসঙ্গ। এ কারণে বাকি পত্রিকাগুলোর অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ খবরে নজর দেয়া হল।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ও যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে ২৭০ কোটি ডলারের আর্থিক সহায়তার প্রতিশ্রুতি পেয়েছে বাংলাদেশ।

এর মধ্যে ব্যাংক ও আর্থিক খাত সংস্কারে এডিবি দেবে ১৫০ কোটি; বিশ্বব্যাংক দেবে ১০০ কোটি ডলার।

অন্যদিকে স্বাস্থ্য, সুশাসন ও অর্থনৈতিক সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র দেবে ২০ কোটি ডলার। ২০২১ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত এক চুক্তির আলোকে এ সহায়তা দেয়া হচ্ছে।

ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার দুই মাস না পেরোতেই এ প্রতিশ্রুতি মিলল। তিনটি প্রতিশ্রুতির ঘোষণাই রোববার আসে।

বিশ্বব্যাংকের কাছে ১০০ কোটি ডলার বাজেট সহায়তা চেয়ে ১২ সেপ্টেম্বর চিঠি দেয় বাংলাদেশ সরকার। দুই কিস্তিতে ৫০ কোটি ডলার করে এ অর্থ চেয়েছে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি)।

তবে ঋণ পেতে তিনটি শর্ত পালন করতে হবে বাংলাদেশকে। বেসরকারি খাতে অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি করা, আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে খেলাপি ঋণের নতুন সংজ্ঞায়ন করা এবং নতুন গঠিত টাস্কফোর্সের অডিট ফার্মের কার্যবিবরণী বিশ্বব্যাংকে উপস্থাপন করা।

প্রতিবেদনে মূলত দুদকের প্রাথমিক অনুসন্ধান, আমলে নেওয়া অভিযোগ ও কমিশনের গোয়েন্দা রিপোর্টের তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

সেখান থেকে জানা যায়, আওয়ামী লীগের অর্ধশত মন্ত্রী-এমপি গত ১৫ বছরে ক্ষমতার অপব্যবহার, ঘুষ-দুর্নীতির মাধ্যমে যে অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়েছেন, এর বেশির ভাগই তারা বিদেশে পাচার করেছেন।

গত এক মাসে আমলে নেওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৮৩ জনই মন্ত্রী-এমপি। এর মধ্যে অর্ধশত মন্ত্রী-এমপির বিদেশে সম্পদের তথ্য-প্রমাণ পেয়েছে দুদক।

পাচারকারীদের মধ্যে সাবেক এমপি সালমান এফ রহমান, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক অর্থমন্ত্রী ও এমপি আ হ ম মুস্তফা কামাল, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক রয়েছেন।

তাদের বিরুদ্ধে বিদেশে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচারের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ দুদকের হাতে রয়েছে।

দুদক জানিয়েছে, মন্ত্রী-এমপিদের মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশই বিদেশে অর্থ পাচারের সঙ্গে জড়িত বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে।

আগে বাংলাদেশ থেকে অর্থ পাচারের জনপ্রিয় গন্তব্য ছিল সুইজারল্যান্ড, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, মালয়েশিয়া, কানাডাসহ করস্বর্গ খ্যাত কিছু দ্বীপরাষ্ট্র।

তবে গত কয়েক বছরে অর্থ পাচারের গন্তব্যে পরিবর্তন এসেছে।

বর্তমানে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইসহ মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া বা পূর্ব ইউরোপের মতো দেশগুলোকে অর্থের নিরাপদ গন্তব্য হিসেবে বেছে নিচ্ছেন বাংলাদেশি পাচারকারীরা।

প্রথম আলোর প্রথম পাতার খবর, ‘পাচারের অর্থ ফেরত আনা যাবে, তবে প্রক্রিয়া জটিল’

প্রতিবেদনে দুর্নীতিবিরোধী আন্তর্জাতিক সংস্থা ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামানের মতামত তুলে ধরা হয়েছে।

তার মতে, দুর্নীতি বন্ধ করার জন্য রাজনীতি ও আমলাতন্ত্রের আমূল পরিবর্তন প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে অন্যান্য দেশের অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর কথা বলেছেন তিনি।

বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার বিষয়ে আশাবাদী ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, বাংলাদেশ থেকে বিশাল অঙ্কের অর্থ বিদেশে পাচার হয়ে গেছে।

যারা ভাবেন পাচার করা অর্থ ফেরত আনা যাবে না, তারা ভুল করছেন। ফেরত আনা যাবে, তবে এ ক্ষেত্রে দীর্ঘ ও জটিল প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে।

‘যেসব দেশে অর্থ পাচার হয়েছে, সেসব দেশের কাছে আমরা চিঠি লিখেছি, তারা যেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির অর্থসম্পদ ফ্রিজ করে বা আটকে দেয়। ওই অর্থ যাতে পাচারকারী ব্যক্তি তুলে নিতে না পারেন। আশা করি, এর ভালো ফল মিলবে।’ তিনি বলেন।

ব্যবসায়ী এস আলমের বাংলাদেশের নাগরিকত্ব ত্যাগ সম্পর্কে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, কোনো ব্যক্তি বাংলাদেশের নাগরিকত্ব ত্যাগ করলে কিংবা বিদেশে পলাতক থাকলে তাঁর পাচার করা অর্থ ফেরত আনতে সমস্যা হবে না।

আজকের পত্রিকার প্রথম পাতার খবর, ‘স্বাভাবিক হচ্ছে পোশাক কারখানার উৎপাদন’।

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, শ্রমিক অসন্তোষের জেরে ঢাকার আশুলিয়ার শিল্পাঞ্চলে যে সংকট দেখা দিয়েছিল, তা কাটতে শুরু করেছে। যেসব কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল, সেগুলোর মধ্যে ১৮টি বাদে বাকি কারখানাগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে।

গাজীপুরের পোশাক কারখানায়ও কাজের স্বাভাবিক গতি ফিরেছে।

তবে রোববার আশুলিয়ার দুটি কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। আর গাজীপুরের দুটিতে আংশিক কর্মবিরতি পালন করেছেন শ্রমিকেরা।

গাজীপুরের টঙ্গী, জয়দেবপুর, কোনাবাড়ী, কাশিমপুর, কালিয়াকৈর ও শ্রীপুরের তৈরি পোশাক কারখানাগুলোয় রোববার সকালে নির্ধারিত সময়ে কাজে যোগ দেন শ্রমিকেরা।

সকাল থেকে সাভার, আশুলিয়া ও ধামরাইয়ের শিল্পাঞ্চল ঘুরে দেখা গেছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর টহল আগের মতো আছে। কোনো কোনো কারখানার সামনে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা রয়েছেন।

শিল্পাঞ্চলের কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার সংবাদ পাওয়া যায়নি।

বিজিএমইএর পরিচালক শোভন ইসলাম বলেন, ‘শ্রম আইনের বাইরে কিছু দাবি উঠেছে, সেগুলো তুচ্ছ করে দেখার সুযোগ নেই। আমরা সবই দেখব। কারণ, আমাদের শ্রমিকবান্ধব পরিবেশ তৈরি করার মনোভাব রয়েছে।’

যুগান্তরের প্রথম পাতার খবর, ‘জুলাই-আগস্টের গণহত্যায় বিএনপির ৪২২ জন নিহত’।

প্রতিবেদনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের দেয়া বক্তব্য তুলে ধরা হয়েছে।

রোববার বিএনপির চেয়ারপারসনের গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, জুলাই-আগস্টের গণহত্যায় তার দলের ৪২২ জন নিহত হয়েছেন।

নিহত প্রত্যেকের নাম, পরিচয় ও ঠিকানা তাঁরা সংগ্রহ করেছেন। এই তালিকা বিএনপির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করার কথাও জানান তিনি।

বিভিন্ন প্রতিবেদনের বরাতে তিনি জানান, জুলাই-আগস্টের গণহত্যায় সারা দেশে ৮৭৫ জন শহীদ হন। এর মধ্যে কমপক্ষে ৪২২ জন বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।

দেশজুড়ে শহীদ হওয়া বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা-রাজনীতির মানুষের মধ্যে একটা বড় অংশ যে বিএনপির নেতা-কর্মী, তা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। বরং তা তাদের সুদীর্ঘ রাজনৈতিক সংগ্রামের অনিবার্য ফল বলে তিনি মনে করেন।

এর আগে ২০২৩ সাল পর্যন্ত আওয়ামী লীগের শাসনামলে বিএনপির এক হাজার ৫৫১ জন নিহত, ৪২৩ জন গুম এবং বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে দেড় লাখ মামলা হয়েছে এবং ওইসব মামলা তাদের ৬০ লাখ কর্মীকে আসামি করা হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

নয়া দিগন্তের প্রথম পাতার খবর, ‘বাংলাদেশীদের নিয়ে বিষোদগার নরেন্দ্র মোদির’।

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশীদের অবৈধ অনুপ্রবেশ নিয়ে ঝাড়খন্ড প্রদেশের ক্ষমতাসীন ঝাড়খন্ড মুক্তি মোর্চা (জেএমএম) নেতৃত্বাধীন সরকারের তীব্র সমালোচনা করলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

রোববার ঝাড়খন্ডের জামশেদপুরের গোপাল ময়দানে বিজেপির আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় জেএমএম মোর্চার তীব্র সমালোচনা করেন তিনি।

এ সময় দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় ওই রাজ্যের জনসংখ্যা বাংলাদেশী অনুপ্রবেশকারীরা বাড়িয়ে তুলছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

ঝাড়খন্ডের জেএমএম-নেতৃত্বাধীন জোট সরকারের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ভোট ব্যাংকের রাজনীতির জন্য বাংলাদেশী ও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশে সমর্থন দিয়ে আসছে জেএমএম জোট।

অনুপ্রবেশকারীরা ঝাড়খন্ডের সাঁওতাল পরগণা ও কোলহান অঞ্চলের জন্য উল্লেখযোগ্য হুমকি বলে দাবি করেছেন ভারতের এই প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেছেন, রাজ্যের জনসংখ্যায় পরিবর্তন ও উপজাতি জনগোষ্ঠী হ্রাস ঘটাচ্ছে এই অনুপ্রবেশকারীরা।

ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরের বরাতে খবরটি প্রকাশ করেছে নয়া দিগন্ত।

নিউ এইজের প্রধান শিরোনাম, ‘Towns, villages submerged as rain persists through third day’ অর্থাৎ, ‘তিন দিনের টানা বৃষ্টিতে শহর, গ্রাম জলমগ্ন’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, উপকূলীয় এলাকাগুলোয় টানা তৃতীয় দিনের মতো অবিরাম বৃষ্টির কারণে শহর ও গ্রাম তলিয়ে গেছে।

রোববার কক্সবাজারে একজনের মৃতদেহ তীরে ভেসে এসেছে। তিনি জেলে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এতে মৃতের সংখ্যা ১৩ জনে পৌঁছেছে।

ভারত ও বাংলাদেশের স্থলভাগে বয়ে যাওয়া নিম্নচাপের কারণে আবহাওয়া এতোটা প্রতিকূল হয়ে উঠেছে।

বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে যে চলমান বৃষ্টি বাদল সোমবার শেষ হওয়ার সম্ভাবনা আছে এবং দিনের তাপমাত্রা তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বাড়তে পারে।

গত ৭৮ ঘণ্টায় কক্সবাজারে ৭০৯ মিমি বৃষ্টিপাত হয়েছে, যা সেপ্টেম্বরের মাসিক গড় ৩৪০ মিমি বৃষ্টিপাতের দ্বিগুণ।

প্রবল ঝোড়ো হাওয়াসহ অতি বৃষ্টিতে বাড়িঘর, রাস্তাঘাট, খামার ও মাছের ঘেরের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।

টানা বর্ষণে বরিশাল নগরীর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্লাস স্থগিত করা হয়েছে।

টানা বৃষ্টির কারণে কুমিল্লা, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর এবং ফেনীতে জলাবদ্ধতা সমস্যা আরও প্রকট হয়ে উঠেছে।

বৃষ্টির কারণে ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে।

এস/ভি নিউজ

পূর্বের খবরআজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী
পরবর্তি খবরআজকের রাশিফল