পুলিশের লুট হওয়া আগ্নেয়াস্ত্র গোলাবারুদ আন্ডারওয়ার্ল্ডে— ইত্তেফাকের প্রধান শিরোনাম এটি। খবরে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লুট হওয়া অস্ত্র, গোলাবারুদ আন্ডারওয়ার্ল্ডে চলে গেছে।
সারাদেশে সন্ত্রাসী গ্রুপের কাছে হাত বদলের মাধ্যমে এসব অস্ত্র গেছে বলে ধারণা করছেন গোয়েন্দারা। ইতোমধ্যে মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে ইসরায়েলের তৈরি উজি পিস্তলও দেখা গেছে।
শেখ হাসিনার পতনের পর পুলিশ, বিভিন্ন থানা, কারাগার ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে পাঁচ হাজার ৮২৯টি আগ্নেয়াস্ত্র এবং ছয় লাখ ৫১ হাজার ৬০৯টি গুলি লুট হয়। এর মধ্যে চার হাজার ২৮৩টি অস্ত্র এবং তিন লাখ ৮৮ হাজার ১৮২টি গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।
লুট হওয়া অস্ত্রের মধ্যে অত্যাধুনিক অ্যাসল্ট রাইফেল, স্নাইপার রাইফেল, ফ্ল্যাশব্যাং গ্রেনেড, অ্যান্টি-ড্রোন সিস্টেম, বেতার যোগাযোগের ডিভাইস ও বিপুল পরিমাণ গোলাবারুদসহ ৩২টি ভারী অস্ত্র এখনও উদ্ধার হয়নি।
সারাদেশে বৃদ্ধি পাওয়া খুন, ছিনতাই, চুরি ও ডাকাতির ঘটনার জন্য পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র গোলাবারুদকে দায়ী করছেন অপরাধ বিশেষজ্ঞরা।
এবার ১০ শৈত্যপ্রবাহের পূর্বাভাস, চাপ বাড়বে কৃষি অর্থনীতিতে— বণিক বার্তার প্রথম পাতার একটি খবরের শিরোনাম এটি। এ খবরে বলা হয়েছে, চলতি মাসের মাঝামাঝিতেই শীত অনুভূত হতে পারে।
নভেম্বরের মাঝামাঝি শীত নামলেও এর তীব্রতা বাড়তে ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় লেগে যেতে পারে। আর ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে কয়েক দফা শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, এবারের শীত মৌসুমে অর্থাৎ নভেম্বর থেকে জানুয়ারির মধ্যে দেশে আট থেকে ১০টি মৃদু (তাপমাত্রা আট থেকে ১০ ডিগ্রি) থেকে মাঝারি মানে ছয় থেকে আট ডিগ্রি সেলসিয়াস ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
এর মধ্যে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল, উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও মধ্যাঞ্চলে দুই থেকে তিনটি তীব্র শৈত্যপ্রবাহে অর্থাৎ চার থেকে ছয় ডিগ্রি সেলসিয়াস রূপ নিতে পারে।
তবে, তীব্র শীতের আগে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের আভাসও রয়েছে।
এ সময় বঙ্গোপসাগরে দুই থেকে পাঁচটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে, যার মধ্যে এক-দুটি নিম্নচাপ ও ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে।
এক মৌসুমে এত বেশি শৈত্যপ্রবাহের কারণে দেশের কৃষি অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে বলে মনে করেন কৃষি বিশেষজ্ঞরা।
এতে খাদ্য মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ কঠিন হয়ে উঠতে পারে।
প্রথম আলোর আজকের প্রধান শিরোনাম— সাবেক মন্ত্রী, সংসদ সদস্যদের ‘ইচ্ছাপূরণ’ প্রকল্প বাতিল হচ্ছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শেখ হাসিনা সরকারের আমলে ‘রাজনৈতিক বিবেচনায় নেওয়া, অলাভজনক ও অগুরুত্বপূর্ণ’ প্রকল্প বাতিল করতে যাচ্ছে সরকার।
দশটি মন্ত্রণালয়ে খোঁজ নিয়ে অন্তত ৩৫টি প্রকল্পের খোঁজ পাওয়া গেছে, যেগুলো বাতিল, অর্থায়ন স্থগিত অথবা ব্যয় কাটছাঁট করা হবে। এসব প্রকল্পের মোট ব্যয় এক লাখ কোটি টাকার বেশি।
এই ৩৫টি প্রকল্পের কোনোটির কাজ মাঝামাঝি পর্যায়ে, কোনোটির কাজ মাত্র শুরু হয়েছে, কোনোটির কাজ এখনো শুরু হয়নি। কিছু প্রকল্প অনুমোদনের পর্যায়ে ছিল।
মন্ত্রণালয়গুলোর কর্মকর্তারা বলছেন, বাতিল অথবা স্থগিতের তালিকায় প্রকল্পের সংখ্যা আরও বাড়বে। একই ধরনের কথা বলেছেন রেল, সড়ক, সেতু, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিভাগের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
তিনি বলছেন, প্রকল্পটি কতটা মানুষের প্রয়োজনে নেওয়া হয়েছে, কেমন রিটার্ন (সুফল), পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কি না— এই তিনটি দিক বিবেচনা করে প্রকল্পগুলো বাতিল করা হচ্ছে।
দূরেই থাকবে বিএনপি জামায়াত— এটি দেশ রূপান্তরের প্রধান শিরোনাম। এ খবরে বলা হয়েছে, প্রায় দুই ঘুগের রাজনৈতিক ঘনিষ্ঠ বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের দিনদিন দূরত্ব তত বাড়ছে।
দূরত্বর কারণ হিসাবে বলা হচ্ছে, রাজনীতির মাঠে আওয়ামী লীগের অনুপস্থিতে নিজেদের বিকল্প শক্তি হিসেবে হাজির করতে চাইছে জামায়াত।
তাই একসময়ের ঘনিষ্ঠ মিত্র বিএনপিকে এড়িয়ে নানা ইস্যুতে অবস্থান নিতে দেখা গেছে দলটির শীর্ষ নেতাদের।
আগামী সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে জামায়াত ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলগুলোকে এক প্ল্যাটফর্মে আনার চেষ্টা করছে।
গত ১৮ই আগস্ট জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে কওমি মাদ্রাসাভিত্তিক কয়েকটি ইসলামি দলের সঙ্গে বৈঠক হয়।
বিএনপিও দূরত্ব ঘোচানোর চিন্তা বাদ দিয়ে অন্যান্য দল নিয়ে এগোতে চাইছে।
দলটির নেতারা মনে করছেন, আগামী নির্বাচনে বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের বনিবনা হওয়ার সম্ভাবনা কম, এটা ধরে নিয়েই ইসলামপন্থিদের সঙ্গে নির্বাচনী ঐক্য গড়ার চেষ্টা করছেন জামায়াত।
ইতোমধ্যে বিএনপি বাম গণতান্ত্রিক জোটের শরিক দল বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ) ও অন্য দলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করেছে।
ঐক্য জোরালো করতে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক ৪২ দল ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন বর্জনকারী ৬৪ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক-অনানুষ্ঠানিক বৈঠকও অব্যাহত রেখেছে বিএনপি।
আওয়ামী লীগ আজ মাঠে নামতে চায়, ঠেকাতে কঠোর সরকার— কালের কণ্ঠের প্রথম পাতার খবর এটি। রাজধানীর জিরো পয়েন্টে আজ আওয়ামী লীগের ডাকা বিক্ষোভ মিছিলের এ খবর বিভিন্ন গণমাধ্যমে এসেছে।
শহীদ নূর হোসেন দিবস পালনকে কেন্দ্র করে ঢাকার রাস্তায় নামতে চায় তিন মাস আগে ক্ষমতাচ্যূত হওয়া দলটি। তারা বলছে, অগণতান্ত্রিক শক্তির অপসারণ এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার দাবিতে এই কর্মসূচি।
তবে এ নিয়ে কঠোর অবস্থানে সরকার। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগকে কোনো কর্মসূচি পালন করতে দেওয়া হবে না বলে সরকারের পক্ষ থেকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর অবস্থা মোকাবেলা করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনও এই বিক্ষোভ মিছিল ঠেকাবে বলে জানায়। দুপুর ১২টায় একই স্থানে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে গণজমায়েত ও ফ্যাসিবাদ প্রতিরোধ মঞ্চের আয়োজন করবে সংগঠনটি।
এদিকে, তৃণমূলেও বিক্ষোভ পালনের বার্তা দিয়েছে আওয়ামী লীগ। দলটি বলছে, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় কেউ বাধা দিতে পারে না। আর বাধা এলে তা মোকাবেলা করেই বিক্ষোভ করা হবে।
৬ টাকার পানি ২০ টাকা— এটি আজকের পত্রিকার প্রধান শিরোনাম। এ খবরে বলা হয়েছে, বোতলজাত আধা লিটার পানি উৎপাদনে ছয় থেকে সাত টাকা খরচ হলেও বাজারে তা ২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বাজার দখলে রাখতে পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতাদের বড় মুনাফা দেওয়া চড়া দামের বড় কারণ।
২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ে আধা লিটার পানির বোতলের দাম একবারে ১৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২০ টাকা নির্ধারণ করে শীর্ষস্থানীয় কোম্পানিগুলো। দাম বাড়ার কারণ হিসেবে ডলারের দাম ও কাঁচামালের আমদানি খরচ বৃদ্ধিকে দায়ী করেছিল তারা।
তবে বিশ্লেষণ করে সরকারের প্রতিযোগিতা কমিশন দেখতে পায়, সার্বিকভাবে উৎপাদন খরচ বেড়েছে নামমাত্র। আর কোম্পানিভেদে মুনাফা বেড়েছে ৭১ দশমিক ২৩ থেকে ৪২০ শতাংশ পর্যন্ত।
গত সেপ্টেম্বরে প্রতিযোগিতা কমিশনের করা ‘বোতলজাত পানির অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধিবিষয়ক অনুসন্ধান প্রতিবেদনে’ এ তথ্য ওঠে এসেছে।
প্রতিযোগিতা কমিশন বলছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে দেশে এই পানি বিক্রি হয়েছিল ৫৫ কোটি ২৪ লাখ ৫৯ হাজার লিটারের বেশি। আর ২০২২-২৩ অর্থবছরের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত (যে পর্যন্ত তথ্য পাওয়া গেছে) বিক্রি হয়েছে প্রায় ৪০ কোটি লিটার।
সংবাদের প্রথম পাতার একটি প্রতিবেদনের শিরোনাম— প্রধান উপদেষ্টা ইউনূসসহ ৬২ জনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে অভিযোগ।
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসসহ ৬২ জনের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন সিলেট সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র ও আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী।
গত আটই নভেম্বর দায়ের করা প্রায় ৮০০ পাতার এ অভিযোগে বলা হয়, ‘ছাত্র আন্দোলনের নামে’ গত পাঁচ থেকেআটই আগস্ট পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ও এ্রর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মী, বাংলাদেশে বসবাসরত হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ এবং বাংলাদেশ পুলিশের ওপর ‘গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ’ সংগঠিত হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা ছাড়াও তার নেতৃত্বাধীন সরকারের সব উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের হাসনাত আবদুল্লাহ, সারজিস আলম, আব্দুল হান্নান, হাসিব আল ইসলাম, আবু বকর মজুমদার, জাতীয় নাগরিক কমিটির নাছির উদ্দিন পাটোয়ারী, আক্তার হোসেন, সামান্তা শারমীন, মাহিন সরকারের নামও রয়েছে অভিযোগের তালিকায়।
Anti-graft work stalls as no top boss in ACC for 2 weeks— নিউ এজের প্রধান শিরোনাম এটি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার অভাবে দুই সপ্তাহ ধরে দুদকে দুর্নীতিবিরোধী কাজকর্ম থেমে আছে।
দুই সপ্তাহ আগে মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ পদত্যাগ করলেও এখন পর্যন্ত নতুন চেয়ারম্যান পায়নি দুর্নীতি দমন কমিশন। একই সাথে নিয়োগ পাননি দুই নতুন কমিশনারও।
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নিয়োগ পাওয়া মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ কমিশনের তিন শীর্ষ কর্মকর্তা গত ২৮ অক্টোবর পদত্যাগ করেন।
এমন পরিস্থিতিতে নতুন করে কোনো অনুসন্ধান, দুর্নীতির দায়ে মামলা এবং প্রতিবেদন জমা দেয়ার কাজ থমকে গেছে।
কারণ এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত আসতে পারে কেবলমাত্র চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনারের সমন্বয়ে গঠিত পূর্ণ কমিশন থেকে।
কমিশনের কর্মকর্তারা বলছেন, গণঅভ্যুত্থানের মধ্যে পতন হওয়া শেখ হাসিনা সরকারের অনেক প্রাক্তন মন্ত্রী, আইন প্রণেতা ও কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে এখন দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত চলছে।
ক্ষমতার পরিবর্তনের পর প্রায় ১০০ জন সাবেক আওয়ামী লীগ সংসদ সদস্য ও মন্ত্রী এবং হাই-প্রোফাইল ব্যক্তির বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক।
অনুসন্ধানের জন্য দুদকে আরও অনেক অভিযোগ জমা পড়েছে। কিন্তু পূর্ণাঙ্গ কমিশন না থাকার কারণে কাজ এগোচ্ছে না।
যদিও মামলার তদন্তের সময়কাল বেঁধে দেয়া আছে কমিশনের নিয়মে।
৩ মাসে প্রশাসনে ৫০১ কর্মকর্তার পদোন্নতি— নয়া দিগন্তের প্রথম পাতার শিরোনাম এটি।
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে এ পর্যন্ত প্রশাসনের ৫০১ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে সচিব পদে ১২ জন, তিনজন গ্রেড-১, অতিরিক্ত সচিব পদে ১৩৫ কর্মকর্তা, যুগ্ম সচিব পদে ২২৬ জন এবং উপসচিব পদে ১২৫ জন কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দেয়া হয়েছে।
সরকারের তিন মাসের উল্লেখযোগ্য কার্যক্রমের প্রতিবেদন চেয়ে সম্প্রতি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত পাঠানো প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এই তিন মাসে কতজন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে পদোন্নতি, বদলি ও কতজনের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে তার তথ্য দিতে বলা হয়।
নতুন কী কী আইন বা বিধিবিধান তৈরি বা সংশোধন করা হয়েছে, কী কী নীতি নির্ধারণী সিদ্ধান্ত এবং পাবলিক সার্ভিস ইনোভেশনের জন্য কী কী পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে তা-ও জানাতে বলা হয়।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর গত ১৫ বছরে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দেয়া শুরু করে। তবে তাদের মধ্যে অনেকে মনে করছেন, সঠিকভাবে মূল্যায়িত হচ্ছেন না তারা।
সূত্রঃ বিবিসি
এস/ভি নিউজ