ন্যূনতম সংস্কার শেষে নির্বাচন চাই: মির্জা ফখরুল

দেশে ন্যূনতম সংস্কার কাজ করে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘সংস্কারের প্রস্তাবগুলো আসা শুরু হয়েছে। আশা করি, প্রধান উপদেষ্টা সবার সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবেন। নির্বাচিত সরকার ম্যান্ডেট নিয়ে বসবে। জনগণের ভাষাটা বুঝতে হবে সরকারকে। এখনই নির্বাচন চাচ্ছি না, ন্যূনতম সংস্কার শেষে নির্বাচন চাই। আমরা সব সময় নির্বাচনের কথা বলি, কারণ অনির্বাচিত সরকারের চেয়ে নির্বাচিত সরকারের গ্রহণযোগ্যতা বেশি।’

সবাইকে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, প্রতিদিন দাবি নিয়ে রাস্তায় নামছে মানুষ। সবাইকে ধৈর্য ধারণ করতে হবে। হঠকারী কোনো কিছু করা যাবে না। অতিবিপ্লবী চিন্তাভাবনা নিয়ে অস্থিরতা তৈরি করা যাবে না।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, যেভাবে চাই, রাষ্ট্র সেভাবে তৈরি হয়নি। সরকারের ভুলত্রুটি থাকবেই, দেশে অনেক জঞ্জাল আছে। এই অবস্থার পরিবর্তন এত দ্রুত হবে না। তবে যে সুযোগ পেয়েছি, তাতে আশা করি ভালো কিছু হবে। সংস্কারের যে প্রস্তাব এসেছে, এতে ভালো কিছু হবে। গণতান্ত্রিক কাঠামোতে গেলে সামনে এগিয়ে যেতে পারবো।

তিনি আরও বলেন, ‘এই মুহূর্তে সব পাল্টে দেবো, সেটা হয় না। দেশের বর্তমান অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণ করতে হলে ধৈর্য ধরতে হবে। প্রত্যাশা অনেক খাকলেও আমাদের ধৈর্য নেই! তাই এমন কিছু করবো না, যাতে করে নৈরাজ্যের সৃষ্টি হয়’।

পূর্বের খবরসিপিবির ‘গণতন্ত্র অভিযাত্রা’ ২১-২৭ জানুয়ারি
পরবর্তি খবরদেশে ন্যূনতম সংস্কার কাজ করে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। gnewsদৈনিক ইত্তেফাকের সর্বশেষ খবর পেতে Google News অনুসরণ করুন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘সংস্কারের প্রস্তাবগুলো আসা শুরু হয়েছে। আশা করি, প্রধান উপদেষ্টা সবার সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবেন। নির্বাচিত সরকার ম্যান্ডেট নিয়ে বসবে। জনগণের ভাষাটা বুঝতে হবে সরকারকে। এখনই নির্বাচন চাচ্ছি না, ন্যূনতম সংস্কার শেষে নির্বাচন চাই। আমরা সব সময় নির্বাচনের কথা বলি, কারণ অনির্বাচিত সরকারের চেয়ে নির্বাচিত সরকারের গ্রহণযোগ্যতা বেশি।’ সবাইকে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, প্রতিদিন দাবি নিয়ে রাস্তায় নামছে মানুষ। সবাইকে ধৈর্য ধারণ করতে হবে। হঠকারী কোনো কিছু করা যাবে না। অতিবিপ্লবী চিন্তাভাবনা নিয়ে অস্থিরতা তৈরি করা যাবে না। বিএনপির মহাসচিব বলেন, যেভাবে চাই, রাষ্ট্র সেভাবে তৈরি হয়নি। সরকারের ভুলত্রুটি থাকবেই, দেশে অনেক জঞ্জাল আছে। এই অবস্থার পরিবর্তন এত দ্রুত হবে না। তবে যে সুযোগ পেয়েছি, তাতে আশা করি ভালো কিছু হবে। সংস্কারের যে প্রস্তাব এসেছে, এতে ভালো কিছু হবে। গণতান্ত্রিক কাঠামোতে গেলে সামনে এগিয়ে যেতে পারবো। তিনি আরও বলেন, ‘এই মুহূর্তে সব পাল্টে দেবো, সেটা হয় না। দেশের বর্তমান অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণ করতে হলে ধৈর্য ধরতে হবে। প্রত্যাশা অনেক খাকলেও আমাদের ধৈর্য নেই! তাই এমন কিছু করবো না, যাতে করে নৈরাজ্যের সৃষ্টি হয়’।