‘নজরদারিতে মালিকরা’

‘নজরদারিতে মালিকরা’– মানবজমিন পত্রিকার প্রথম পাতার খবর। গত ছয় বছরে ৫০ হাজারেরও বেশি অস্ত্রের লাইসেন্স দেয়ার বিষয়টি নিয়ে খবরে বলা হয়েছে,

নিজস্ব সুরক্ষায়, প্রতিষ্ঠান ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সুরক্ষায় বিত্তশালী ব্যক্তিরা বেসামরিকভাবে লাইসেন্সের মাধ্যমে বৈধ অস্ত্র ব্যবহার করে থাকেন।

গত 
ছয় বছরে সারা দেশে এই তিন ক্যাটাগরিসহ বিভিন্ন ব্যক্তিমালিকানাধীন বৈধ অস্ত্রের লাইসেন্স দেয়া হয়েছে ৫১ হাজার ৬৮০টি।

এর মধ্যে ব্যক্তির নামে ৪৫ হাজার ২২৬টি এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে ৫ হাজার ৮৪টিরও বেশি। ব্যবহারকারীদের মধ্যে প্রায় ৩০ হাজারের বেশি ব্যবসায়ী।

বিভিন্ন পেশাজীবী ও রাজনৈতিক ব্যক্তিদের হাতে রয়েছে ২১ হাজার ৬৮০টি বৈধ অস্ত্র। এসব মালিকরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজরদারিতে রয়েছেন বলেও খবরে উল্লেখ করা হয়েছে।

বৈধ অস্ত্র সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা সূত্রের বরাত দিয়ে এতে বলা হয়েছে, ২০১৮ থেকে ২০২৪ সালের আগস্ট পর্যন্ত দেয়া বৈধ অস্ত্রের লাইসেন্সের সংখ্যা ৫১ হাজার ৬৮০। কিন্তু এর প্রকৃত সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র পত্রিকাটিকে নিশ্চিত করেছে।

এর আগে ২০০৯ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত বৈধ অস্ত্রের হিসাব সম্পর্কে এখন পর্যন্ত সম্মিলিত তথ্য আসেনি।

দীর্ঘ ১৫ বছর আওয়ামী লীগ সরকার টানা ক্ষমতায় থাকায় লাইসেন্সপ্রাপ্ত আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহারকারীর সংখ্যা হু হু করে বেড়েছে। তবে বৈধ অস্ত্র ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়লেও রাজস্ব সেভাবে আদায় করা হয়নি।

‘২ লাখ ৩৪ হাজার কোটিই পরিচালকদের’- দেশ রূপান্তরের প্রধান শিরোনাম।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বরাত দিয়ে এতে বলা হয়েছে, চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত প্রায় ১৫ লাখ ৬১ হাজার কোটি টাকা ঋণ হিসেবে বিতরণ করেছে ব্যাংকগুলো, যার উল্লেখযোগ্য পরিমাণ ঋণই ব্যাংক মালিক ও পরিচালকরা যোগসাজশের মাধ্যমে নিয়ে গেছেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশের বেসরকারি ব্যাংকগুলোর পরিচালকরা ঋণের নামে ২ লাখ ৩৪ হাজার কোটি টাকা নিয়ে গেছেন, যা ব্যাংক খাতের মোট বিতরণ করা ঋণের প্রায় ১৫ শতাংশ।

কিন্তু যখন ঋণ পরিশোধের সময় হয়, তখন নানা ছলচাতুরীর আশ্রয় নেন। বারবার ঋণ পুনঃতফসিল কিংবা পুনর্গঠনের নামে এসব টাকা তারা ফেরত দিচ্ছেন না বলেও খবরে উল্লেখ করা হয়েছে।

এত দিন পর্যন্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংকও এসব অনিয়মে সহযোগিতা করেছে। ফলে আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে খেলাপি ঋণ।

আবার প্রকৃত খেলাপি ঋণও দেখানো যাচ্ছে না আদালতের স্থগিতাদেশ ও ঋণ অবলোপনের কারণে। সব মিলিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ঋণের পরিমাণ চার লাখ কোটি টাকারও বেশি বলে ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে।

‘বছরে ক্ষতি ১৫ হাজার কোটি’– আজকের পত্রিকার প্রধান শিরোনাম।

আদানির সঙ্গে অসম চুক্তি নিয়ে করা খবরটি বলছে, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ভারতের বৃহৎ শিল্পগ্রুপ আদানির সঙ্গে ১ হাজার ৪৯৮ মেগাওয়াট সক্ষমতার একটি কয়লাবিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের চুক্তি করে বাংলাদেশ।

চুক্তি অনুযায়ী, ভারতের ঝাড়খন্ডের গোড্ডায় নির্মিত এই কেন্দ্র থেকে ২৫ বছর বিদ্যুৎ কিনবে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি)।

পত্রিকাটি বলছে, চুক্তিতে এমন অনেক শর্ত রয়েছে, যেগুলোর কারণে ২৫ বছরে বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৩ লাখ ৭৫ হাজার কোটি টাকা বাড়তি নিয়ে যাবে আদানি।

সে হিসাবে বছরে ১৫ হাজার কোটি টাকা ক্ষতি হবে বাংলাদেশের। এছাড়াও পুরো চুক্তিই এমনভাবে সাজানো, যাতে আদানি গ্রুপ সুবিধা পায়।

চুক্তি অনুযায়ী, বাংলাদেশ প্রতি ৩ মাস পর কত বিদ্যুৎ নেবে, তা আগেই ঘোষণা করতে হবে। যদি বাংলাদেশ এর চেয়ে কম বিদ্যুৎ নেয়, তাহলেও ঘোষিত পরিমাণের সমান দাম পরিশোধ করতে হবে।

অথচ বাংলাদেশে যেসব বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্র আছে, সেগুলোর কাছ থেকে যতটুকু প্রয়োজন, ততটুকু বিদ্যুৎ নেয় পিডিবি। এ জন্য তিন মাস আগে চাহিদাও পাঠাতে হয় না।

‘টাকা জোগাড়ের চ্যালেঞ্জে সরকার’– কালের কণ্ঠের প্রধান শিরোনাম এটি।

খবরটি বলছে, বাংলাদেশের অর্থনীতির ভঙ্গুর অবস্থার মধ্যেই দায়িত্ব নিয়ে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার।

তাই সব চাহিদা মেটাতে টাকা জোগাড়ের জন্য এরই মধ্যে সরকার আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল—আইএমএফের কাছে আরো তিন বিলিয়ন ডলার ঋণ চেয়েছে।

বিশ্বব্যাংকের কাছে বাড়তি এক বিলিয়িন ডলার চেয়েছে জ্বালানি মন্ত্রণালয়। এর বাইরেও বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে বাজেট সহায়তা হিসেবে ৬৫ কোটি ডলার নেওয়া হবে।

আপাতত এসব উৎস থেকেই সরকার ৪.৬৫ কোটি ডলার নিতে চায়।টাকার অঙ্কে তা প্রায় ৫৬ হাজার কোটির মতো।

এছাড়াও ব্যাংকের লুটে নেওয়া ও পাচারের টাকা ফিরিয়ে এনে ড. ইউনূসের সরকার আরো প্রায় এক লাখ কোটি টাকার সংস্থান করতে চায় বলেও খবরে উল্লেখ করা হয়েছে।

‘একই ব্যক্তিকে সরকারপ্রধান ও দলীয় প্রধান নয়’– প্রথম আলো পত্রিকার প্রথম পাতার খবর এটি।

বুধবার ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন নিয়ে খবরটি করা হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, টিআইবি সুপারিশ করেছে যেন একই ব্যক্তি যেন একই সঙ্গে সরকারপ্রধান অর্থাৎ প্রধানমন্ত্রী, দলীয় প্রধান ও সংসদ নেতা থাকতে না পারেন।

একইসঙ্গে একজন ব্যক্তি যেন দুই মেয়াদ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে না পারেন, সেই সুপারিশও করেছে দুর্নীতিবিরোধী এ সংস্থাটি।

এর পাশাপাশি স্পিকারকে সংসদের অভিভাবক হিসেবে দলীয় প্রভাবমুক্ত থেকে সংসদের কার্যক্রম পরিচালনা, বিরোধী দল থেকে ডেপুটি স্পিকার নির্বাচিত করার প্রস্তাবও দিয়েছে তারা।

এ ছাড়া সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ সংশোধন করে সংসদ সদস্যদের নিজ দলের (অনাস্থা প্রস্তাব ও বাজেট ছাড়া) সমালোচনা করা ও দলের বিপক্ষে ভোট দেওয়ার সুযোগ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।

রাজনৈতিক দলে দলীয় প্রধানের একচ্ছত্র কর্তৃত্ব ও পরিবারতন্ত্র বিলোপ করার কথাও বলেছে টিআইবি।

শেখ হাসিনা সরকাররে পতনের মধ্য দিয়ে পটপরিবর্তনের পর সংখ্যালঘু নির্যাতন ও দখল নিয়ে বিএনপিকে লক্ষ্যবস্তু করে প্রচারণা চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন মির্জা ফখরুল।

তার মতে, এ কাজগুলো করা হচ্ছে আবার এক-এগারোর মতো বিএনপিকে লক্ষ্য করে, বিরাজনীতিকীকরণের চেষ্টা থেকে।

বুধবার দুপুরে গুলশান বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা কিন্তু ভুলে যাইনি ওয়ান ইলেভেনে কারা কারা বিরাজনীতিকরণে ভূমিকা পালন করেছিল। কারা সিলেক্টেড গভর্মেন্টের কথা বলেছিল। বিএনপিকে পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন ও বাতিল করার পাঁয়তারা কারা করেছিল। এ কথাগুলো আমরা ভুলতে পারি না। গণতন্ত্রের জন্য এটা আমাদের মনে রাখতেই হবে। যখন আমরা তাদের আবার সামনে দেখি, তখন সন্দেহ হয়। প্রশ্ন এসে যায়।’

এতে বলা হয়েছে, সমালোচিত ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের সম্পদ বিক্রি করে আমানতকারীদের অর্থ ফেরত দেওয়া হবে। এ জন্য এস আলমের সম্পদ কাউকে না কেনার আহবান জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর।

রাজধানীর মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংকে বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর।

গভর্নর বলেন, ‘এটা আইনগত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে করতে হবে। আমরা সরকারকে পদক্ষেপ নিতে বলব। আর এই গ্রুপের সম্পদ যেন কেউ না কেনে। এ সম্পদ বিক্রি করে আমানতকারীদের অর্থ ফেরত দেওয়া হবে।’

আহসান এইচ মনসুর আরও বলেন, ‘এস আলম ইতিহাসের প্রথম ব্যক্তি, যিনি সুপরিকল্পিতভাবে ব্যাংক লুট করেছেন। এমন সুপরিকল্পিতভাবে পৃথিবীতে কেউ ব্যাংক ডাকাতি করেছে কি না, তা জানা নেই।’

অর্থনীতিকে ভারসাম্যপূর্ণ ও স্থিতিশীল করে আনতে অবশ্যম্ভাবী চ্যালেঞ্জ নিয়ে প্রতিবেদটি করা হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সামষ্টিক অর্থনীতির টালমাটাল পরিস্থিতিতে ভারসাম্য নিয়ে আসার চ্যালেঞ্জ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে।

যদিও অর্থনীতিতে আগের আমলের অব্যবস্থাপনা ও অনিয়মের প্রভাবগুলো এখনো রয়ে গেছে জোরেশোরেই। তার ওপর নাজুক পরিস্থিতি পার করছে দেশের অর্থনীতি। উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে গত দুই বছর ধরে।

এ পরিস্থিতিতে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর অর্থনৈতিক চাপ আরো বেশি তীব্র হয়েছে। বন্যায় সহায়-সম্বল হারিয়ে নতুন করে দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে গেছে কয়েক লাখ মানুষ। ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাঘাটসহ অবকাঠামো সংস্কার ও পুনর্নির্মাণও এখন নতুন সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, শেখ হাসিনার সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে দেশের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, প্রশাসনিক ও সামাজিক প্রতিটি প্রতিষ্ঠান ব্যাপক মাত্রায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

নজিরবিহীন অনিয়ম-দুর্নীতি ও লুণ্ঠনের শিকার হয়েছে দেশের ব্যাংক খাত। দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও রাজস্ব আয় পরিস্থিতিও বেশ নাজুক। এ পরিস্থিতি থেকে অর্থনীতিকে টেনে তোলা খুবই কঠিন।

তবে ব্যবসায়িক পরিবেশ দ্রুত স্থিতিশীল করার পাশাপাশি চুরি, দুর্নীতি ও অর্থ পাচার বন্ধ করা গেলে পরিস্থিতির উন্নয়ন ঘটানো সম্ভব।

‘বন্যার পানি কমলেও দুর্ভোগ পাহাড়সম’– যুগান্তরের প্রধান শিরোনাম।

খবরে বলা হয়েছে, দেশের বন্যা পরিস্থিতির ধীরে ধীরে উন্নতি হচ্ছে। ফেনী, কুমিল্লা, লক্ষ্মীপুরসহ বেশির ভাগ জেলায় বাড়িঘর ও সড়ক থেকে পানি নামছে। তবে বানভাসিরা এখন পাহাড়সম দুর্ভোগের শিকার।

বন্যায় অনেকের কাঁচা ঘর ভেঙে গেছে। পাকা ঘরেও আসবাবপত্রসহ যাবতীয় সরঞ্জাম নষ্ট হয়ে গেছে। ফলে বাড়িঘর বসবাস উপযোগী করার কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে তারা।

বন্যায় গবাদি পশু, হাস-মুরগি ও মাছের খামার ভেসে যাওয়ায় অনেকের অর্থনৈতিক অবলম্বনও শেষ হয়ে গেছে। কারও কারও দোকানে পানি ঢুকে মালামাল নষ্ট হয়ে গেছে।

এ অবর্ণনীয় ক্ষতি কীভাবে পোষাবেন, কীভাবে বছরের পর বছর গড়া বাসস্থানের নানা উপকরণ আবার জোগাড় করবেন, সেই দুশ্চিন্তায় পাগলপ্রায় অনেকে। পাশাপাশি অনেকের পেটে দানাপানি নেই।

আশ্রয়কেন্দ্র বা প্রধান সড়কের আশপাশের বাসিন্দারা ত্রাণ পেলেও প্রত্যন্ত অঞ্চলের অনেক মানুষই এখনো প্রয়োজনীয় খাবার ও বিশুদ্ধ পানি পাচ্ছেন না। ফলে খেয়ে-না-খেয়ে সীমাহীন কষ্টে দিন কাটছে তাদের।

এছাড়া অনেক এলাকায় এখনো সড়ক যোগাযোগ, বিদ্যুৎ, ইন্টারনেট ও গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন।

এদিকে নোয়াখালীর বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। জেলার কোথাও কোথাও পানি কিছুটা কমলেও বৃষ্টির কারণে আবারও বেড়েছে।

‘বাংলাদেশকে এভারেস্ট চূড়ায় তুললেন যুবারা’– সমকাল পত্রিকার প্রথম পাতার খবর।

এতে বলা হয়েছে, গতকাল ফাইনালে স্বাগতিক নেপালকে ৪-১ গোলে উড়িয়ে নতুন বাংলাদেশে ফুটবলে প্রথম ট্রফি এনে দিয়েছেন কুড়ির যুবারা।

সাফ অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথম শিরোপা জিতে বাংলাদেশ যেন এভারেস্ট চূড়ায়।

শুধু চ্যাম্পিয়ন ট্রফিই নয়, গ্রুপ পর্বে নেপালের কাছে হারের মধুর প্রতিশোধও নিল একেএম মারুফুল হকের দল।

১৯৯৯ সাফ গেমস কিংবা ২০২২ সালে নারী সাফে সাবিনা খাতুন-কৃষ্ণাদের ইতিহাস; সবকিছুই লেখা হয়েছে হিমালয়ের দেশে। দুই বছর যেতে না যেতেই সেই নেপালে উঠেছে লাল-সবুজের জয়োধ্বনি।

এস/ভি নিউজ

পূর্বের খবরগুজরাটে ভয়াবহ বন্যায় ২৯ জনের মৃত্যু
পরবর্তি খবরআজকের রাশিফল