তিনি তো বলে যেতে পারতেন— মানবজমিন পত্রিকার প্রধান শিরোনাম এটি। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেশত্যাগ নিয়ে করা এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত পাঁচই অগাস্ট তার পদত্যাগের দিন পুলিশ হেডকোয়ার্টারে বিশেষ টেলিফোনের পাশেই বসে ছিলেন আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন।
সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত তিনি ‘কাঙ্ক্ষিত’ ফোনের জন্য অপেক্ষা করলেও তা আসেনি। বরং, বেলা আড়াইটায় টেলিভিশনের পর্দায় নতুন খবর ভেসে উঠলো যে প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করেছেন। তার হেলিকপ্টার বঙ্গভবন হয়ে আগরতলার পথে।
তখন অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে থাকেন আইজিপি, অতিরিক্ত আইজিপি কামরুল ইসলাম, মনিরুল ইসলাম, আতিকুল ইসলাম, ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, ডিএমপি’র অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশীদ ও পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, তখন অফিসাররা বলাবলি করছিলেন, “তিনি তো আমাদেরকে বলে যেতে পারতেন। অথচ, আমরা তার শেষ নির্দেশনার জন্য অপেক্ষা করছিলাম।”
আন্দোলনের মুখে পরীক্ষা বাতিল— কালের কণ্ঠ পত্রিকার প্রধান শিরোনামে বলা হয়েছে, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে স্থগিত থাকা এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষাগুলো বাতিল করা হয়েছে।
সিলেট বোর্ড, মাদরাসা বোর্ড ও কারিগরি বোর্ড বাদে অন্য আটটি শিক্ষা বোর্ডে কোনও শিক্ষার্থীর সাতটি, আবার কোনও শিক্ষার্থীর আটটি পত্রের পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছিল।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার বলেন, “স্থগিত থাকা এইচএসসি ও সমমানের বাকি বিষয়গুলো বাতিল করা হয়েছে। অর্থাৎ শিক্ষার্থীদের আর বাকি বিষয়গুলোর পরীক্ষা দিতে হবে না।”
এখন বাকি বিষয়গুলো কীভাবে মূল্যায়ন করা হয়ে, সে ব্যাপারে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সভা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
শেখ হাসিনার সঙ্গে এবার রেহানা, জয় এবং পুতুলও আসামি— সংবাদ পত্রিকার দ্বিতীয় প্রধান শিরোনামে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার বোন শেখ রেহানা, ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধে মামলার কথা বলা হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মধ্যে গত চৌঠা অগাস্ট ঢাকার যাত্রাবাড়ীতে হানিফ ফ্লাইওভারের টোলপ্লাজায় ফলের দোকানি ফরিদ শেখকে গুলি করে হত্যার অভিযোগে তারা চার জনসহ মোট ২১ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাকিল আহম্মেদের আদালতে মামলাটি করা হয়। নিহত যুবক ফরিদ শেখের বাবা সুলতান মিয়ার জবানবন্দি গ্রহণ করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
প্রশাসনে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরতে সময় লাগবে— দৈনিক প্রথম আলোর এই প্রধান শিরোনাম অনুযায়ী, গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে জনপ্রশাসনে এখনো স্বাভাবিক অবস্থা ফেরেনি।
বিগত সরকারের আস্থাভাজন হিসেবে পরিচিত কিছু কর্মকর্তা সচিবালয়ে আসছেন না। একজন সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি, চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করা হয়েছে সচিব পদে থাকা ১১ জন কর্মকর্তার।
অন্যদিকে বিগত সরকারের আমলে পদোন্নতিবঞ্চিত কর্মকর্তারা বিক্ষোভে নেমেছেন। পরিস্থিতি সামাল দিতে পদোন্নতি দেওয়াও শুরু হয়েছে। গত দুই সপ্তাহে জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব থেকে যুগ্ম সচিব পদ পর্যন্ত মোট ৩৪০ জন কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে।
মাঠ প্রশাসনেও একধরনের অস্থিরতা চলছে। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) মধ্যে আতঙ্ক কাজ করছে। এর ফলে মাঠ প্রশাসনের কাজে স্থবিরতা দেখা দিয়েছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বিগত সরকারের আস্থাভাজন সব ডিসিকে প্রত্যাহার করা হবে। তাদের পরিবর্তে নতুন ডিসি নিয়োগের প্রক্রিয়া ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে।
AL govt leaves behind $156 billion debt— দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকার প্রথম পাতার শিরোনাম এটি। এতে বলা হয়েছে, ২০০৮ সালে শেখ হাসিনা যখন ক্ষমতায় আসেন, তখন বাংলাদেশের মোট ঋণ ছিল মাত্র ৩৩ দশমিক ৬৬ বিলিয়ন ডলার।
কিন্তু গত পাঁচই অগাস্ট ছাত্র-জনতার বিক্ষোভের কারণে যখন তিনি ক্ষমতাচ্যুত হয়ে দেশত্যাগ করেন, তখন ১৫৬ বিলিয়ন ডলারের বিদেশী ঋণের বোঝা রেখে যান।
এই বিপুল পরিমাণ ঋণের জন্য মেগা প্রকল্পে দুর্নীতি ও কম রাজস্ব আয়কে দায়ী করেছেন অর্থনীতিবিদরা। বিদায়ী সরকার তার টানা তিন মেয়াদে মোট প্রায় ৫৪ লাখ কোটি টাকা ব্যয় করেছে, যেখানে তার রাজস্ব আয়ের পরিমাণ মাত্র ৩৭ লাখ কোটি টাকা।
বেনামে শেয়ার ব্যবসা ও কারসাজিতে শিবলী— সমকাল পত্রিকার এই প্রধান শিরোনামে বলা হয়েছে, শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার শীর্ষ পদে বসে বেআইনিভাবে শেয়ার ব্যবসা করেছেন সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম।
তিনি শেয়ার ব্যবসা করেছেন বেনামে। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার মাত্র তিন মাসের মধ্যে শেয়ার লেনদেনের বিও অ্যাকাউন্ট খোলেন তিনি।
শেয়ার ব্যবসা করতে গিয়ে শিবলী রুবাইয়াত শেয়ার কারসাজির অন্যতম হোতা আবুল খায়ের হিরোর কাছ থেকে বিপুল অঙ্কের টাকা নিয়েছেন।
এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২০ সালের মে মাসে বিএসইসির চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ পাওয়ার সময়ই অধ্যাপক শিবলী ঋণখেলাপি ছিলেন। অর্থঋণ আদালতে মামলায় ২০০৭ সাল থেকেই টানা প্রায় ১৬ বছর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা মাথায় নিয়ে ঘুরছিলেন তিনি। চেয়ারম্যান পদে চার বছর মেয়াদে দায়িত্ব পালনের প্রথম দুই বছর চার মাস পর্যন্ত তিনি ঋণখেলাপি ছিলেন এবং তার নামে গ্রেফতারি পরোয়ানা বহাল ছিল।
ACC widens net to fight corruption— নিউ এজ পত্রিকার প্রধান শিরোনাম এটি। এতে বলা হয়েছে, অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনকারী ও অর্থ পাচারকারীদেরকে তদন্তের আওতায় আনতে সারা দেশে দুর্নীতিবিরোধী জাল প্রশস্ত করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
বিপুল সংখ্যক অভিযোগ জমা পড়লেও শেখ হাসিনা সরকারের আমলে ক্ষমতাসীনদের চাপের কারণে সেগুলো যাচাই-বাছাই করা যায়নি বলে জানান দুদক কর্মকর্তারা।
গত পাঁচই অগাস্ট শেখ হাসিনার পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার কারণে অনেক ক্ষমতাধর ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আনা দুর্নীতির অভিযোগগুলো যাচাই করার সাহস ও শক্তি পেয়েছে দুদক, এমনটাই বলছেন সংস্থার কর্মকর্তারা।
শিক্ষার সবখানে বিশৃঙ্খলা— আজকের পত্রিকার এই প্রধান শিরোনামে বলা হয়েছে, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের শুরুটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে হলেও সরকার পতনের পর এখন সবচেয়ে বিশৃঙ্খল অবস্থা বিরাজ করছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই।
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে একেবারে গ্রামের স্কুল পর্যন্ত– সবখানেই অস্থিরতা।
হাসিনা সরকারের পতনের পর রাষ্ট্র সংস্কারের দায়িত্ব নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। বেশ কিছু ক্ষেত্রে তাদের পদক্ষেপও দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে। কিন্তু শিক্ষা খাতে এখনও এর প্রভাব পড়েনি। বরং শিক্ষা খাতের বেশির ভাগ দপ্তরে এখনও কোনও কাজ হচ্ছে না, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতেও ক্লাস হচ্ছে ঢিলেতালে।
এরই মধ্যে দেশের ৩০টির বেশি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদত্যাগে বাধ্য হয়েছেন। তাদের বিরুদ্ধে আগের সরকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ ছিল শিক্ষার্থীদের। ওই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এখনো নতুন উপাচার্য নিয়োগ দেওয়া যায়নি। আরও অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করছেন উপাচার্যসহ অন্যদের পদত্যাগের দাবিতে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় কলেজের অধ্যক্ষও পদত্যাগে বাধ্য হয়েছেন।
এমনকি বিভিন্ন স্থানে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও একই অবস্থা বিরাজ করছে। এতে প্রতিষ্ঠানপ্রধানেরা উদ্বেগে। শিক্ষার্থীরাও মনোযোগ দিতে পারছে না পড়াশোনায়।
টানাবর্ষণে তলিয়ে গেছে ৭ জেলার বিস্তীর্ণ অঞ্চল— নয়া দিগন্ত পত্রিকার প্রথম পাতার শিরোনাম এটি। এখানে বলা হয়েছে, গত কয়েক দিনের টানা ও প্রবল বৃষ্টিপাতের সাথে উজান থেকে নেমে আসা ঢলের পানিতে চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, বরগুনা, ঝালকাঠি ও মৌলভীবাজার নিম্নাঞ্চল, রাস্তা, অলিগলি, বীজতলা তলিয়ে গেছে।
বরগুনা ঝালকাঠির নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় আমন ধানের চারা নিয়ে কৃষকরা দুশ্চিন্তায় পড়েছেন। কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে ৪০ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভেসে গেছে পুকুর ও চাষকরা প্রজেক্টের মাছ। এদিকে মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলাসহ বিস্তীর্ণ এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে।
কুশিয়ারা, ধলাই ও জুড়ী নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় এই জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। এতে মানুষের চরম ভোগান্তি শুরু হয়েছে। মানুষ অভুক্ত থাকছে রান্না করতে না পেরে। আবহাওয়া অফিস বলেছে, ভারীবর্ষণ আরও কয়েক দিন থাকবে।
একে প্রশাসন দুইয়ে পুলিশ— দেশ রূপান্তর পত্রিকার এই প্রধান শিরোনামে বলা হয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর থেকেই বিভিন্ন পেশাজীবীদের যারা বৈষম্যের অভিযোগ তুলে দাবিদাওয়া আদায়ে আন্দোলন করছেন, তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দাবি পূরণ হচ্ছে প্রশাসনের কর্মকর্তা বা আমলাদের। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে পুলিশ।
গত এক সপ্তাহে যুগ্ম সচিব ও উপসচিব পদে অন্তত ৩৪০ জন কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ যে তারিখ থেকে এ কর্মকর্তাদের কনিষ্ঠ কর্মকর্তারা তাদের ছাড়িয়ে যান, সেই তারিখ থেকে তাদের পদোন্নতি কার্যকর হবে এবং তারা বকেয়া আর্থিক সুবিধা পাবেন।
এদিকে অবসরপ্রাপ্ত পাঁচজন অতিরিক্ত সচিবকে দুই বছরের জন্য সিনিয়র সচিব পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি শিগগির আরও প্রায় ১০০ জনকে অতিরিক্ত সচিব এবং সচিব পদে পদোন্নতি দেওয়ারও কথা শোনা যাচ্ছে।
অন্যদিকে এ সময়ে পদোন্নতি পেয়েছেন পুলিশের ১০৩ কর্মকর্তা।
বিশ্লেষকরা বলছেন, জ্যেষ্ঠতা ও মেধা অনুযায়ী অবশ্যই পদোন্নতি দেওয়া জরুরি।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, অবকাঠামো উন্নয়ন ও প্রশিক্ষণেই ব্যয় ২৯ হাজার কোটি টাকা— বণিক বার্তা পত্রিকার প্রধান শিরোনাম এটি। এতে বলা হয়েছে, ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ২০০৮ সালের ডিসেম্বরের নির্বাচনে জয়লাভ করে আওয়ামী লীগ। ওই প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী, ২০২১ সালের মধ্যে দেশের প্রতিটি খাতকে তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর ও এর মাধ্যমে খাতগুলোর ডিজিটাল রূপান্তর নিশ্চিত করার কথা।
এ স্লোগানকে সামনে রেখে ২০১০ সাল থেকে একের পর এক প্রকল্প নিয়েছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগ। এরপর ২০২২ সালের ডিসেম্বরে এ স্লোগান পাল্টে ‘স্মার্ট বাংলাদেশের’ ধারণা সামনে আনেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এ স্লোগানের মাধ্যমে ২০৪১ সালের মধ্যে দেশের সব সেবা ও মাধ্যম ডিজিটালে রূপান্তর, অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গঠন ও ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়। এর আওতায় নেয়া হয় আরও নতুন নতুন প্রকল্প।
সব মিলিয়ে ২০১০ সাল থেকে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগ পর্যন্ত আইসিটি বিভাগের মাধ্যমে প্রায় ২৯ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প নিয়েছে আওয়ামী লীগ সরকার। যদিও এসব উদ্যোগের বেশির ভাগই ফলপ্রসূ হয়নি। প্রকল্পগুলোয় মোট ব্যয়ের সিংহভাগই হয়েছে অবকাঠামো উন্নয়নে। কিন্তু উদ্যোক্তাদের আকৃষ্ট করতে পারেনি এই প্রকল্পগুলো।
এস/ভি নিউজ