তাহলে এই দুই মশা আলাদা করে শনাক্ত করবেন কীভাবে?
মশার মুখের যে শুঙ্গ, যেটা দিয়ে রক্ত চুষে খায়, সেটা দেখেই স্ত্রী আর পুরুষের পার্থক্য বোঝা যায়। পুরষের শুঙ্গটি রোমশ। কারণ এরা ফুলের মধু বা লতাপাতার রস খায় এই শুঙ্গের সাহায্যে। তাই সেটা মসৃণ না হলেও চলে। কিন্তু স্ত্রী মশা শুঙ্গটি মানুষের শরীরে বিঁধিয়ে রক্ত টেনে নেয়। তাই সেটা মসৃণ হয়। যদি মশার শুঙ্গ রোমশ না হয়ে মসৃণ হয়, তাহলে ধরে নেবেনে সেটা স্ত্রী মশা এবং সেটা আপনার জন্য ক্ষতিকর।
ডেঙ্গু মশা রাতে অতটা সক্রিয় থাকে না। ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে হলে দিনের মশা থেকে সাবধান। দিনের বেলা মশা দেখলেই ব্যবস্থা নিন। বিশেষ করে সকাল ও সন্ধ্যায় ডেঙ্গু মশা সবচেয়ে সক্রিয় থাকে।এডিস মশা সাধারণত পরিষ্কার পানিতে ডিম পাড়তে পছন্দ করে। যেমন ফুলের টব, টায়ার, ফ্রিজের নিচে কিংবা অন্যান্য পাত্রে জমে থাকা পানিতে বংশবিস্তার করে। এসব পানির দিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখুন। পানি জমতে দেবেন না একেবারেই।
সূত্র: ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন
এস/ভি নিউজ