ডায়াবেটিস থাকলে মধু এড়িয়ে চলুন মধু
ভিনিউজ : ব্লাড সুগারে কি মধু খাওয়া যায়? চিনির মতো মধু খেলেও চড়চড়িয়ে বাড়ে ডায়াবেটিস? কতটা ক্ষতিকর? জানুন
Honey in Diabetes: মধুতে আছে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টসের মতো গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ৷ তবে এতটাও বেশি পরিমাণে নেই যাতে মধুকে এদের ভাল উৎস বলা যেতে পারে
শীতকাল তো বটেই৷ বছরভরই মধু খাওয়া যায় নানাভাবে৷ ভেষজ গুণে ভরপুর মধু আয়ুর্বেদে গুণের ভান্ডার৷ খাবারের উপাদান হিসেবে, সকালে খালি পেটে-এক এক সময়ে বিভিন্ন ভাবে খাওয়া যায় মধু৷ ব্লাড সুগার রোগীরাও মধু খান চিনির বদলে৷ কিন্তু সেটা কি আদৌ ঠিক? বলছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷
]
তবে এখানেই চিনির সঙ্গে পার্থক্য মধুর৷ চিনিতে কোনও ভিটামিন বা মিনারেল নেই৷ গ্লাইসেমিক ইনডেক্স-এর দিক থেকেও মধু ভাল চিনির থেকে৷ মধুর গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ৫৮৷ চিনির ৬০৷
তবে এখানেই চিনির সঙ্গে পার্থক্য মধুর৷ চিনিতে কোনও ভিটামিন বা মিনারেল নেই৷ গ্লাইসেমিক ইনডেক্স-এর দিক থেকেও মধু ভাল চিনির থেকে৷ মধুর গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ৫৮৷ চিনির ৬০৷
ফলে চিনির তুলনায় মধুর প্রভাবে রক্তে শর্করার পরিমাণ কম হারে বৃদ্ধি পায়৷ তবে সেই পার্থক্য নামমাত্র৷ তাই চিনির বদলে মধু খেলে বিশেষ লাভবান হবেন না মধুমেহ রোগীরা৷
ডায়াবেটিকরা মধু খেলে নিয়ন্ত্রিত পরিমাণে খান৷ বিশেষ করে ইনসুলিন নিলে ডাক্তার বা ডায়েটিশিয়ানের সঙ্গে কথা বলে তবেই মধু খান৷
ডায়াবেটিকরা মধু খেলে নিয়ন্ত্রিত পরিমাণে খান৷
গবেষণায় প্রকাশ মধুতে আছে অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট বৈশিষ্ট্য৷ ফলে ডায়াবেটিস থাকলে ইনফ্লেম্যাশন কমাতে কার্যকর মধু৷
গবেষণায় প্রকাশ মধুতে আছে অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট বৈশিষ্ট্য৷ ফলে ডায়াবেটিস থাকলে ইনফ্লেম্যাশন কমাতে কার্যকর মধু৷
তবে মধু ছাড়াও অন্য খাবারে এই খাদ্যগুণ পাবেন৷ সেগুলি খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণও বাড়বে না৷ তাই ডায়াবেটিস থাকলে মধু এড়িয়ে চলাই ভাল বলে মত বিশেষজ্ঞদের৷
তবে মধু ছাড়াও অন্য খাবারে এই খাদ্যগুণ পাবেন৷ সেগুলি খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণও বাড়বে না৷ তাই ডায়াবেটিস থাকলে মধু এড়িয়ে চলাই ভাল বলে মত বিশেষজ্ঞদের৷