মিষ্টি গন্ধ, সৌন্দর্য না থাকলেও বাঙালি বাড়িতে টগরফুলের কদর গভীর৷ গ্রীষ্মকালে গাছভরা টগরফুল দেখতেও খুব সুন্দর লাগে৷
মিষ্টি গন্ধ, সৌন্দর্য না থাকলেও বাঙালি বাড়িতে টগরফুলের কদর গভীর৷
খুব সামান্য যত্নে জমিতে বা বড় টবের গাছে ফুটবে টগরফুল৷ সাধারণ টগরের পাশাপাশি চাইনিজ টগর, ডাবল টগর দেখতেও ভারি ভাল লাগে৷
খুব সামান্য যত্নে জমিতে বা বড় টবের গাছে ফুটবে টগরফুল৷ সাধারণ টগরের পাশাপাশি চাইনিজ টগর, ডাবল টগর দেখতেও ভারি ভাল লাগে৷
যে কোনও মাটিতেই টগরগাছ হয়। তবে অল্পদিনে ফুল পাওয়ার জন্য যত্নে তৈরি করুন মাটি। শীত ছাড়া বছরভরই টগরগাছে অল্পবিস্তর ফুল ধরে। নানা ধরনের টগর ফুল হয় বাংলার মাটিতে।
৬০ ভাগ মাটির সঙ্গে নিন ১০ ভাগ বালি। ১০ ভাগ কোকোপিট। ২০ ভাগ জৈব সার। বছরে তিন চার বার কাটিং করুন।
৬০ ভাগ মাটির সঙ্গে নিন ১০ ভাগ বালি। ১০ ভাগ কোকোপিট। ২০ ভাগ জৈব সার। বছরে তিন চার বার কাটিং করুন।
কাটিংয়ের সময় সর্ষের খোল পচা জৈব তরল সার দিন। ভার্মিকম্পোস্ট বা কেঁচো সার বা পুরনো গোবরসার ও পাতাসার দিতে পারেন। নার্সারি থেকে কিনতে পারেন হাড়ের গুঁড়োর সারও।
মাটি ঝুরো ঝুরো করে সার ছড়িয়ে দিন। তার পর আবার মাটি দিয়ে ঢেকে দিন। ভোরে বা সন্ধ্যায় সার দিন। সূর্যের তাপে সার দেবেন না।
মাটি ঝুরো ঝুরো করে সার ছড়িয়ে দিন। তার পর আবার মাটি দিয়ে ঢেকে দিন। ভোরে বা সন্ধ্যায় সার দিন। সূর্যের তাপে সার দেবেন না।
সার দেওয়ার পর গাছে ভাল করে জল দিন। প্রতিদিন নিয়ম করে জল দিন। বেশি না। আবার কমও না। টবের মাটি যেন শুকিয়ে না যায় দেখবেন।
সার দেওয়ার পর গাছে ভাল করে জল দিন। প্রতিদিন নিয়ম করে জল দিন। বেশি না। আবার কমও না। টবের মাটি যেন শুকিয়ে না যায় দেখবেন।
ADVERTISEMENT
08
দিনে ৪-৫ ঘণ্টা রোদ পাবে, এমন জায়গায় টগরগাছ রাখুন। এভাবে যত্ন নিলেই অল্প দিনে প্রচুর কুঁড়ি আসবে ও ফুল হবে টগরগাছে।
দিনে ৪-৫ ঘণ্টা রোদ পাবে, এমন জায়গায় টগরগাছ রাখুন। এভাবে যত্ন নিলেই অল্প দিনে প্রচুর কুঁড়ি আসবে ও ফুল হবে টগরগাছে।