জ্বালানি তেলের দাম কবে কমাবে অন্তর্বর্তী সরকার?— বণিক বার্তা পত্রিকার প্রধান শিরোনাম এটি।
এখানে বলা হয়েছে, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের ব্যারেলপ্রতি গড় মূল্য প্রাক্কলন করেছিল প্রায় ১২২ ডলার।
যদিও বিশ্ববাজারে জ্বালানি পণ্যটির গড় মূল্য এখন ৮০ ডলারের আশপাশে। সামনে তা আরো কমার পূর্বাভাস রয়েছে।
আন্তর্জাতিক বাজারে নিম্নমুখী থাকলেও দেশের বাজারে এখনও দাম কমানো হয়নি জ্বালানি তেলের। উল্টো বিপিসির কর্মকর্তাদের দাবি, আন্তর্জাতিক বাজারে এ দর পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে লোকসানে পড়বে সংস্থাটি।
এর সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যটির দাম বিপিসির প্রাক্কলনের চেয়ে অনেক কম।
ফলে পণ্যটি আমদানিতে বিপিসির খরচও অনেক কম। কিন্তু রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিপিসি ভোক্তার কাছে সাশ্রয়ী মূল্যে জ্বালানি তেল সরবরাহের পরিবর্তে মুনাফায় মনোযোগ দিচ্ছে বেশি।
তারা মনে করেন, বিগত সরকারের আমলের এ চর্চা থেকে বেরিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের উচিৎ জনসাধারণের জন্য সুলভে জ্বালানি তেল প্রাপ্তির বিষয়টি নিশ্চিত করা।
দুর্বল এজাহারে নড়বড়ে মামলা— এটি আজকের পত্রিকার প্রধান শিরোনাম। এখানে বলা হয়েছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শিক্ষার্থীসহ কয়েক শ মানুষ নিহত হওয়ার ঘটনায় ঢাকাসহ সারা দেশে যেসব মামলা করা হচ্ছে, সেসব মামলার এজাহারের বর্ণনা অনেকটা একই রকম। প্রধান আসামিদের নামও একই।
অনেক মামলায় শতাধিক আসামির নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হচ্ছে আরও ৪০০-৫০০ জনকে। আইনজীবীরা বলছেন, ফৌজদারি কার্যবিধির ৩০২ ধারার মামলায় এজাহারের বর্ণনা সুস্পষ্ট হতে হয়। তবে আন্দোলন ঘিরে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় যেসব মামলা হচ্ছে, সেগুলোর এজাহারে অস্পষ্টতা রয়েছে; যা মামলার দুর্বলতা।
আবার আসামির সংখ্যাও অনেক। অজ্ঞাতনামা কয়েক শ আসামি থাকায় ‘বাণিজ্যের’ সুযোগও রয়েছে। মামলার এজাহারের বর্ণনা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নিহতদের স্বজনেরাও। তাঁদের অভিযোগ, তারা এমন এজাহার দেননি।
কোটা সংস্কার ও সরকার পতনের আন্দোলন ঘিরে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মামলাগুলোর বিষয়ে ব্যারিস্টার সারা হোসেন বলেন, এ ধরনের মামলা দিয়ে কাজ হবে না, টিকবে না। প্রথম ধাপও পার হতে পারবে না। বিচার পেতে হলে এটা বন্ধ করতে হবে।
আগুন-লুটপাট, ‘নিখোঁজ’ ১৭৫ জনের পরিণতি কী— সমকাল পত্রিকার প্রধান শিরোনাম এটি। এতে বলা হয়েছে, গত রোববার রাত ৮টায় নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের রূপসী এলাকায় গাজী টায়ার কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর আশেপাশের ১৭৫ জনের খোঁজ মিলছে না। তাদের ভাগ্যে কী আছে, কেউ তা স্পষ্টভাবে বলতে পারছে না।
আগুন লাগার প্রায় ২৪ ঘণ্টা পর, অর্থাৎ গতকাল সোমবার সন্ধ্যা ৭টাতেও টায়ার কারখানার ছয়তলা একটি ভবন থেকে আগুনের কুন্ডলী বের হতে দেখা যায়। আগুনের ভয়াবহতা ও স্বজনের খোঁজ না পাওয়া আহাজারির মাঝেই অনেককে কারখানার ভেতর থেকে সরঞ্জাম লুটপাট করতে দেখা যায়। যারা লুটপাট করছিলেন, তাদের নাম-পরিচয় জানতে চাইলে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। সরঞ্জাম নেওয়ার কারণ জানতে চাইলে একজন তেড়ে আসলেও আরেকজন বলেন, “গাজী অনেকের জায়গা-জমি দখল করছে।”
রাতে আগুন নিয়ন্ত্রণে এলেও কারখানার পোড়া ধ্বংসস্তূপের ভেতর খোঁজ নেওয়া সম্ভব হয়নি। প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, যারা নিখোঁজ রয়েছেন, তাদের অধিকাংশই লুটপাট বা উৎসুক হিসেবে ছবি-ভিডিও করতে গিয়েছিলেন।
ফারাক্কাও খুলে দিল ভারত— কালের কণ্ঠ পত্রিকার প্রধান শিরোনাম এটি। এখানে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চল যখন পানিতে ভেসে যাচ্ছে, ঠিক তখন ফারাক্কার ১০৯টি গেট খুলে দিয়ে নতুন করে বাংলাদেশের মানুষের মনে ভয় ধরিয়ে দিয়েছে ভারত।
শেখ হাসিনাকে ঘিরে উভয় দেশের রাজনীতির উত্তাপের মধ্যে নতুন করে ফারাক্কার বাঁধ খুলে পানি ছেড়ে দেওয়ায় দেশ দুটির সম্পর্কের বাঁধেও ফাটল ধরে কি না—তৈরি হচ্ছে এই সন্দেহ।
ভারত বলছে, বিহারের গঙ্গায় পানির স্তর অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার ফারাক্কা ব্যারাজের এসব গেট খুলে দেওয়া হয়েছে।
ফারাক্কা ব্যারাজে পানির স্তর বিপৎসীমার ৭২ ফুট অতিক্রম করেছে।
জানা গেছে, এখন সেখানে পানির উচ্চতা ৭৬ ফুট। তবে ফারাক্কার ১০৯টি গেট খোলার কারণে এখনই বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়নি এবং সামনে বন্যা হবে কি না তা শিগগিরই বলা যাচ্ছে না।
Relief delivery is now the challenge— দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকার প্রধান শিরোনাম এটি। এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নৌকা না থাকায় দুর্গম এলাকায় গিয়ে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করতে হিমশিম খাচ্ছেন মানুষ।
দেশের বন্যা কবলিত ১২টি জেলার প্রধান সড়কগুলো প্লাবিত হয়েছে।
বন্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে নোয়াখালী, ফেনী, কুমিল্লা এবং লক্ষ্মীপুর জেলার মানুষজন। তারা তাদের দুর্দশার জন্য সরকারী সংস্থাগুলির মধ্যে সমন্বয়হীনতাকে দায়ী করেছে।
এসব জেলার অনেকেই বলেছেন, প্রধান সড়কের কাছাকাছি বসবাসকারীদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ করা হচ্ছে এবং কেউ কেউ একাধিকবার ত্রাণ সামগ্রী পেয়েছেন।
ত্রাণের সুষম বন্টন করার জন্য তারা আহ্বান জানিয়েছেন।
জ্বালানি তেলের মূল্য বকেয়া পড়েছে ৪৮ কোটি ডলার— এটি দৈনিক প্রথম আলোর দ্বিতীয় প্রধান শিরোনাম।
এতে বলা হয়েছে, জ্বালানি তেলের বিল পরিশোধে হিমশিম খাচ্ছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি)।
চাইলেও ব্যাংক থেকে বৈদেশিক মুদ্রা ডলার পাওয়া যাচ্ছে না। বকেয়া বাড়তে থাকায় তেলের জাহাজ পাঠাতে চাইছে না কোনও কোনও প্রতিষ্ঠান।
নির্ধারিত সময়ের পর আসছে কোনও কোনও জাহাজ। বিল পরিশোধে জ্বালানি তেল সরবরাহকারী বিদেশি কোম্পানিগুলোর চাপ বাড়ছে বিপিসির ওপর।
২২শে আগস্ট পর্যন্ত মোট ৪৭ কোটি ৬১ লাখ ডলার বকেয়া জমেছে বিপিসির। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বকেয়া সিঙ্গাপুরভিত্তিক কোম্পানি ভিটলের, তারা পাবে ১৮ কোটি ৫৬ লাখ ডলার।
সোনালী ব্যাংক থেকে তাদের একটি বিল পরিশোধে ইতিমধ্যে ১১০ দিন বিলম্ব হয়েছে। ৯৪ দিন, ৮৫ দিন বিলম্ব হওয়া বিলও আছে কোনও কোনও সংস্থার।
স্বাস্থ্য ছিল স্বাচিপে বন্দি— দেশ রূপান্তর পত্রিকার প্রধান শিরোনাম এটি। এখানে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগের টানা সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামল ২০০৯ সালে শুরু হওয়ার পর থেকে স্বাস্থ্য খাতের সব প্রতিষ্ঠানে একক নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠান করেন আওয়ামী লীগপন্থি চিকিৎসকদের সংগঠন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) নেতারা।
স্বাস্থ্য খাতের সরকারি যেকোনো প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ, বদলি, পদোন্নতি, কেনাকাটা, বিদেশ সফর, প্রশিক্ষণসহ সব ক্ষেত্রেই স্বাচিপের হস্তক্ষেপ ছিল অতিমাত্রায়।
এমনকি বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তিতেও তাদের প্রভাব ছিল। সরকার স্বাস্থ্য খাত পরিচালনা করলেও স্বাচিপ নেতাদের মতামত উপেক্ষা করে কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা ছিল দুরূহ। এক কথায় স্বাস্থ্য খাত ছিল স্বাচিপ নেতাদের হাতের মুঠোয়।
চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে শুরু করে মেডিকেল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় এবং সরকারি হাসপাতালের শীর্ষ পদগুলোয় নিজেদের পছন্দের লোক বসাতে স্বাচিপ নেতাদের হস্তক্ষেপ ছিল চোখে পড়ার মতো।
এ ক্ষেত্রে মেধা বা যোগ্যতার বদলে বিবেচনা করা হতো, যিনি প্রতিষ্ঠানের হাল ধরবেন, তিনি ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগের রাজনীতি করতেন কি না বা স্বাচিপের সঙ্গে সম্পৃক্ত কি না অথবা স্বাচিপ বা বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) নেতাদের তদবির ছিল কি না।
কী ঘটেছিল সচিবালয়ে— মানবজমিন পত্রিকার প্রথম শিরোনাম এটি। গত রোববার রাতে সচিবালয়ে আনসারদের সাথে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের ঘটনা নিয়ে করা এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে সেদিন সকাল ৭টার পর থেকেই সচিবালয়ের চারপাশ ঘিরে অবস্থান নেন কয়েক হাজার আনসার সদস্য।
দুপুরে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জে (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর দপ্তরে আনসারের ডিজিসহ আনসার প্রতিনিধি দলের বৈঠক হয়। বৈঠকে অংশ নেয়া আনসার সদস্যরা গণমাধ্যমের সামনে দাবি পূরণের আশ্বাস পাওয়ার কথা জানান।
একই সঙ্গে কর্মসূচি প্রত্যাহার করার কথা বলেন। কিন্তু বিকাল গড়িয়ে সন্ধ্যা নামলেও বাইরে থাকা আনসার সদস্যরা জাতীয়করণের দাবিতে অবস্থান চালিয়ে যাওয়ার বিষয়ে অনঢ়।
রাত ৮টায় পরিস্থিতি নিয়ে দ্বিতীয় দফায় ৫ উপদেষ্টাকে নিয়ে ফের বৈঠকে বসেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। দিনের শুরুতেই সচিবালয়ে এসেছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম।
রাতেও আনসার সদস্যরা অবস্থান না ছাড়ায় তারা বিষয়টি ফেসবুকে জানায় এবং সাধারণ শিক্ষার্থীদেরকে টিএসসিতে আসার আহ্বান জানায়। রাত ৯টার দিকে কিছু শিক্ষার্থী সচিবালয়ের দিকে গেলে তাদেরকে আনসার সদস্যরা মারধর এবং হাসনাত আব্দুল্লাহকে পিটিয়ে আহত করেন।
এখবর টিএসসিতে পৌঁছলে সেখান থেকে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী লাঠিসোটা নিয়ে সচিবালয়ের দিকে আসেন।
তখন আনসার ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। দুই পক্ষের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া চলতে থাকে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে তখন সেনাবাহিনীর সদস্যরা তৎপর হন। তারা দুই পক্ষকে সরিয়ে দিতে ফাঁকা গুলি ছোড়েন।
আনসারের বিক্ষোভে ষড়যন্ত্র দেখছে সরকার— যুগান্তর পত্রিকার প্রথম পাতার একটি প্রতিবেদন এটি।
এখানে বলা হয়েছে, চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে আকস্মিক সচিবালয় অবরুদ্ধ করে রাখার পেছনে আনসার সদস্যদের ভিন্ন কোনও উদ্দেশ্য বা রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখছে সরকার।
একই সঙ্গে, আনসারদের দীর্ঘদিনের যৌক্তিক দাবি পূরণে সব ধরনের আলোচনার পথ খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এদিকে সচিবালয় ঘিরে রেখে বিশৃঙ্খলা এবং ছাত্র-জনতার সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িত আনসার সদস্যদের চিহ্নিত করা হচ্ছে।
ইতোমধ্যে ৩৯০ জন আনসার সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতারের পর আদালতের আদেশে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এছাড়া, বাহিনীর শীর্ষ পর্যায়ে রদবদলের প্রজ্ঞাপন জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
এমন বাংলাদেশ গড়তে চাই যেখানে মন্দির পাহারার প্রয়োজন হবে না: ড. ইউনূস— দৈনিক ইত্তেফাকের প্রথম পাতার খবর এটি।
এখানে বলা হয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন যে তিনি এমন একটি বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চান যেখানে নির্ভয়ে সবাই নিজ নিজ ধর্ম পালন করতে পারবে এবং যেখানে কোনও মন্দির পাহারা দেওয়ার প্রয়োজন হবে না।
গতকাল সোমবার জন্মাষ্টমী উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় সনাতন ধর্মাবলম্বী নেতাদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে এ কথা বলেন।
ড. ইউনূস বলেন, আমাদের দেশে মানুষের মধ্যে কোনও বিভেদ থাকতে পারে না।
ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব মানুষের সমান অধিকার। অন্তর্বর্তী সরকার দেশের প্রতিটি নাগরিকের অধিকার সুরক্ষায় দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
2 more murder cases against Hasina, aides— নিউ এজ পত্রিকার দ্বিতীয় প্রধান শিরোনাম এটি।
এখানে বলা হয়েছে যে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে আরও দু’টি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্যে গত পাঁচই অগাস্ট তার সরকারের পতনের পর এ নিয়ে তার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার সংখ্যা দাঁড়ায় ৬৭।
এখন পর্যন্ত তিনি ৫৭টি হত্যা মামলা, গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের সাতটি মামলা, ছাত্র ও জনসাধারণের ওপর গুলি করার একটি মামলা, অপহরণের একটি মামলা এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলার একটি মামলার আসামি।
এস/ভি নিউজ