নয়া দিগন্তের প্রধান শিরোনাম, ‘আইনজীবী হত্যায় উত্তাল চট্টগ্রাম’ প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফের হত্যার বিচারের পাশাপাশি দ্রুত ইসকন নিষিদ্ধের দাবি ক্ষোভে উত্তাল ছিল চট্টগ্রাম।
অভিযোগ রয়েছে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেফতার চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের অনুসারীদের হামলায় তিনি নিহত হয়েছেন।
বুধবার আইনজীবী সাইফুল ইসলামের চার দফা নামাজে জানাজা হয়। যাতে অংশ নেয় লাখো মানুষ।
জানাজা শেষে গ্রামের বাড়ি লোহাগাড়ার চুনতিতে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
পরে বিক্ষুব্ধ জনতা মিছিলে মিছিলে নগরীর টাইগারপাস এলাকায় জড়ো হন। সেখানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিশাল প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
এতে অবিলম্বে অ্যাডভোকেট আলিফের খুনিদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানানো হয়। নইলে রাজপথে নামার হুঁশিয়ারি দেন ছাত্র নেতারা।
প্রথম আলোর প্রধান শিরোনাম, ‘ভিডিও ফুটেজ দেখে গ্রেপ্তার ৮’।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আইনজীবী সাইফুল ইসলামকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় তিনটি মামলা করে।
এসব মামলায় ৭৭ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাতপরিচয় ১৩০০ জনকে আসামি করা হয়। গ্রেফতার করা হয় ২৮ জনকে।
এর মধ্যে ৮ জন ওই আইনজীবী হত্যায় জড়িত বলে জানিয়েছে পুলিশ। পুলিশ বলছে, কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যার ভিডিও ফুটেজ দেখে শনাক্ত করে আটজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
বাকিদের শনাক্ত করে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। নিহত আইনজীবীর পরিবারের পক্ষ থেকে হত্যা মামলা করার প্রস্তুতি চলছে।
গ্রেফতারকৃত আসামিদের বুধবার সন্ধ্যায় আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। এ সময় নগরের কোতোয়ালি থানা ভবনের সামনে গ্রেফতার হওয়া আসামিদের স্বজনরা ভিড় করে। তাদের দাবি, “তাদের স্বজন ঘটনায় জড়িত নয়”।
আইনজীবী হত্যার ঘটনায় আইনজীবীদের কর্মবিরতি পালন করায় চট্টগ্রামের ৭৪টি আদালতের কার্যক্রম বন্ধ ছিল।
কালের কণ্ঠের প্রধান শিরোনাম, ‘জাতীয় ঐক্যের ডাক’।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশের চলমান পরিস্থিতিতে দেশবাসীকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা সেইসাথে জাতীয় ঐক্য সৃষ্টি করতে অন্তর্বর্তী সরকার ও বিএনপির মধ্যে ঐকমত্য হয়েছে।
বুধবার রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তাদের মধ্যে এই ঐকমত্য হয়েছে।
গত কয়েক দিনে সংঘটিত ঘটনাবলিতে উদ্বেগ প্রকাশ করে বিএনপি। দলটি মনে করে, দেশের স্থিতিশীলতা বিনষ্টকারীদের প্রতিহত করতে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও এক বিবৃতিতে বাংলাদেশের পক্ষের শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান।
বৈঠকে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সংগঠন ‘ইসকন’ ও বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর গ্রেপ্তারের প্রসঙ্গ ওঠে।
ইতিমধ্যে বিভিন্ন দল ও সংগঠন ইসকনকে নিষিদ্ধ করার যে দাবি তুলেছে, এর সঙ্গে বিএনপি দ্বিমত জানিয়েছে; বরং তারা ইসকনকে আলোচনায় ডেকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের দিকে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারকে।
বিশেষ করে দুটি শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যমের ওপর আক্রমণ, বিভাজন সৃষ্টি ও বিদ্বেষ ছড়ানোর বিষয়ে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে বলেছে বিএনপি।
মানবজমিনের প্রধান শিরোনাম, ‘নির্বাচন সংস্কারে আলোচনায় ৭ প্রস্তাব’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে বৈঠক করে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার নিয়ে বিভিন্ন প্রস্তাব পেয়েছে।
এরমধ্যে রয়েছে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা, ‘না’ ভোটের বিধান পুনরায় চালু করা, নারী আসনে সরাসরি ভোট, দ্বি-কক্ষবিশিষ্ট সংসদ ব্যবস্থা, দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না থাকা।
সেইসাথে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার মধ্যে ভারসাম্য আনা এবং নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব কর্মকর্তাদেরকে রিটার্নিং কর্মকর্তা করা।
এদিকে আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিকভাবে জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলও সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছে।
ড. বদিউল আলম মজুমদারের নেতৃত্বাধীন এই কমিশন এসব প্রস্তাব সংগ্রহ শেষে পর্যালোচনা করে নির্বাচন সংস্কার বিষয়ে তাদের সুপারিশমালা অন্তর্বর্তী সরকারকে দিবেন।
নিউ এইজের প্রধান শিরোনাম, ‘ACC not yet free from influences’ অর্থাৎ, ‘দুদক এখনো প্রভাবমুক্ত নয়’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) রাজনৈতিক ও আমলাতান্ত্রিক উভয় প্রভাব থেকে মুক্ত করার সুপারিশ করা হয় বার বার।
অথচ প্রতিষ্ঠার পর থেকে বেশিরভাগ সময়, শীর্ষ তিন কর্মকর্তা-চেয়ারম্যান এবং দুইজন কমিশনারকে অবসরপ্রাপ্ত আমলাদের মধ্য থেকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
সেইসাথে চাকরিরত আমলাদের নিয়োগ দেয়া হয়েছে সচিব এবং মহাপরিচালকসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পদে।
এছাড়া সরকার তার নিয়োগ ক্ষমতার মাধ্যমে পছন্দের কর্মকর্তাদের দুদকে নিয়োগ দিয়ে প্রতিষ্ঠানটির ওপর নিয়ন্ত্রণ বজায় রেখেছে।
ফলে, প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সংস্থাটি দুর্নীতির বিরুদ্ধে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারার ক্ষমতা হারিয়েছে বলে বিশেষজ্ঞরা জানান।
যদিও দুদক আনুষ্ঠানিকভাবে একটি স্বাধীন সংস্থা হিসেবে পরিচিত।
তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, রাজনৈতিক সরকার দুদক-কে সবসময় বিরোধীদের দমন করার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছে।
দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের প্রধান শিরোনাম, ‘BB tightens loan default criteria’ অর্থাৎ, ‘বাংলাদেশ ব্যাংক ঋণ খেলাপির নিয়ম কঠোর করলো’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ২০২৫ সালের এপ্রিল থেকে, কোনো ঋণ তিন মাসের বেশি বাকি থাকলে সেটি খেলাপি ঋণ হিসেবে চিহ্নিত হবে। আগে এই সময়সীমা ছিল ছয় মাস।
বাংলাদেশ ব্যাংক এই পরিবর্তন এনেছে বেসেল -৩ এর মানদণ্ড অনুযায়ী। আন্তর্জাতিকভাবে এই মানদণ্ড অনুসরন করা হয়।
মূলত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্তানুযায়ী, এই সংশোধন আনা হয়েছে।
এর ফলে, ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে খেলাপি ঋণ সাড়ে ৭৩ হাজার কোটি টাকা থেকে বেড়ে দুই লাখ ৮৫ হাজার কোটিতে দাঁড়িয়েছে।
বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংক একটি মাস্টার সার্কুলার জারি করে, যেখানে ঋণ শ্রেণিকরণ এবং তার জন্য প্রয়োজনীয় সংরক্ষণ নীতিমালা সংশোধন করা হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংক ২০১২ সাল থেকে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড প্রয়োগ করা হলেও ২০১৯ সালে, আওয়ামী লীগ সরকারের সময়, ঋণগ্রহীতাদের জন্য একটি ছয় মাসের গ্রেস পিরিয়ড দেওয়া হয়।
এর মানে ছিল, ঋণের কিস্তি পরিশোধে নয় মাস দেরি হলে সেটি খেলাপি-ঋণ হিসেবে গণ্য হতো চলতি বছরের সেপ্টেম্বর থেকে এই সময়সীমা নয় মাস থেকে ছয় মাসে নামিয়ে আনা হয়েছে।
সমকালের প্রধান শিরোনাম, ‘বায়ুদূষণ এবারও মাত্রাছাড়া সব সংস্থা হাত গুটিয়ে’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, শীতের আভাস আসতেই ঢাকার বায়ুতে দূষিত বস্তুকণার পরিমাণ এতটাই বেড়েছে, যা অস্বাস্থ্যকর, উদ্বেগজনক।শীত বাড়লে দূষণের তীব্রতা আরো বাড়ার শঙ্কা রয়েছে।
ঢাকা প্রায়শ বায়ুদূষণে বিশ্বসেরা হলেও রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক উত্তেজনায় পরিবেশগত এই ইস্যুটি গুরুত্বই পাচ্ছে না।
দুই সিটি করপোরেশনের মেয়রের অনুপস্থিতিতে দূষণ রোধে মাঠে নেই কেউ। আগের মতো আর রাস্তায় ছিটানো হচ্ছে না পানি। দূষণে দায়ী যানবাহন কিংবা ইটভাটা চলছে দেদারসে।
বায়ুদূষণ নিয়ে সরকারের বিভিন্ন দফতরের মধ্যে সমন্বয়হীনতার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা। তাদের ভাষ্য, সবাই সমস্যার কারণ জানেন, সমাধানের পথও জানা। তবু সমাধান নেই।
বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রের (ক্যাপস) তথ্যমতে, গত নয় বছরের হিসাবে নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারির বায়ু সবচেয়ে বেশি অস্বাস্থ্যকর থাকে। কারণ এ সময় প্রায় বৃষ্টিশূন্য থাকে।
এই বায়ু দূষণে অহরহ অসুস্থ হচ্ছে মানুষ। জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের বহির্বিভাগ থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা গেছে, নভেম্বরের প্রথম ২০ দিনে সাত হাজার ৯১৬ রোগী কাশি, বুক ব্যথা ও ফুসফুসের সমস্যা নিয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, বায়ুদূষণের কারণে বাংলাদেশে প্রতিবছর ৮০ হাজার মানুষ মারা যাচ্ছে। পরিসংখ্যান বলছে, বায়ুদূষণের কারণে সবচেয়ে বেশি বিষণ্নতায় ভুগছেন ৬৫ বছর কিংবা তার চেয়ে বেশি বয়সীরা। বায়ুদূষণ বাংলাদেশে মৃত্যু ও অক্ষমতার দ্বিতীয় বড় কারণ।
আজকের পত্রিকার প্রধান শিরোনাম, ‘শাস্তির আওতায় যাত্রী-কর্মী’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, নতুন মেট্রোরেল আইনের প্রস্তাবিত খসড়ায় মেট্রোরেলে অগ্নিকাণ্ড ও বিস্ফোরক দিয়ে ক্ষতি করা, যাত্রীর নিরাপত্তা বিঘ্নিত করা, ভাঙচুর, অশালীন কাজ করা, ভিক্ষা করা এবং অনুমতি ছাড়া শুটিং করার মতো বিভিন্ন অপরাধের জন্য অর্থদণ্ড বা জরিমানা কিংবা উভয় ধরনের সাজার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
সেইসাথে মেট্রোরেল যারা চালায়, সেই ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) হলো ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) অধীন একটি প্রতিষ্ঠান।
সংশোধিত আইনের খসড়ায় মেট্রোরেলের নিয়ন্ত্রণ পুরোপুরি পরিচালনা কোম্পানি ডিএমটিসিএলের হাতেই রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। যাত্রী ও ট্রেনের বিমাবিষয়ক ধারা বাতিলেরও প্রস্তাব করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ ডিএমটিসিএলের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণের যৌক্তিকতা নিয়ে কার্যত একমত হলেও সম্ভাব্য অনিয়ম ও অঘটনের ক্ষেত্রে কর্তাব্যক্তিদের দায়মুক্তির প্রস্তাবে উদ্বেগ জানিয়েছেন।
২০১২ সালের ১৮ই ডিসেম্বর মেট্রোরেল প্রকল্প জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটিতে (একনেক) অনুমোদিত হয়। এরপর মেট্রোরেল আইন প্রণয়ন করা হয় ২০১৫ সালে।
২০২২ সালের ২৮ ডিসেম্বর থেকে মেট্রোরেলের প্রথম লাইনে যাত্রী পরিবহন শুরু হয়। শুরু থেকে মেট্রোরেল পরিচালনা করে আসছিল ডিএমটিসিএল।
ডিটিসিএ আইন, ২০১২ অনুযায়ী এই সংস্থাই মেট্রোরেলের প্রধান কর্তৃপক্ষ। নতুন আইনে ডিটিসিএকে বাদ দিয়ে সব দায়িত্ব নিতে চাইছে ডিএমটিসিএল।
বণিক বার্তার প্রধান শিরোনাম, ‘চীনা বিনিয়োগের কোনো প্রকল্পেই কাঙ্ক্ষিত সুফল মিলছে না’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, চীনের অর্থায়নে দেশে বাস্তবায়িত মেগা প্রকল্পগুলোর সিংহভাগই নির্মাণ হয়েছে গত দেড় দশকে। বাস্তবায়নাধীন আছে আরো বেশকিছু।
এসব প্রকল্প নেয়ার সময় নানাভাবে এগুলোর আর্থিক মুনাফাযোগ্যতার তথ্য উপস্থাপন করেছিল বিগত সরকার। যদিও বাস্তবায়ন শেষে প্রকল্পগুলো চালু হওয়ার পর দেখা যাচ্ছে পুরোপুরি ভিন্ন চিত্র।
চালু হওয়ার পর থেকে প্রকল্পগুলোর আয় দিয়ে পরিচালন ও রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয়ই উঠছে না। যদিও এগুলোর সুদসহ ঋণের কিস্তি পরিশোধ করতে গিয়ে রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে বিপুল পরিমাণ অর্থ।
এর মধ্যে সবচেয়ে ব্যয়বহুল প্রকল্পটি হলো পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প। বারবার সংশোধন করে কলেবর বাড়ানোয় প্রকল্পটি এখনো পুরোপুরি বাস্তবায়ন না হলেও এর ঋণ পরিশোধ এরই মধ্যে শুরু হয়েছে।
এ ধরনের প্রকল্প অলাভজনক হওয়ার জন্য বিনিয়োগকারী নয়, বাস্তবায়নকারীদের সক্ষমতার অভাবই বেশি দায়ী বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
এস/ভি নিউজ